পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভোলায় মহানবী (সা.) অবমননার প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশের গুলি বর্ষণে চারজন নিহতের ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল ঢাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। বক্তারা রাসূল (সা.) সাথে কটুক্তিকারীদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আইন মৃত্যুদন্ডের দাবি জানিয়েছেন।
গতকাল হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরী বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেমের আমীর চরমোনাই পীর, ইসলামী মুভমেন্ট বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিশ ও জনসেবা আন্দোলন বাংলাদেশ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
ওই বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন জেলায় সভা-সমাবেশ ও বিবৃতি প্রদান অব্যাহত রয়েছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আগামী শুক্রবার সারাদেশে শহীদদের স্মরণে মসজিদে মসজিদে দোয়া এবং জেলায় জেলায় বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
গতকাল সোমবার বাদ যোহর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেইটে ভোলায় মহানবী (সা.) কে নিয়ে কটুক্তিকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি , তৌহিদী জনতার শান্তিপূর্ণ মিছিলে বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে চারজনকে শহীদ এবং শতাধিক ব্যক্তিকে আহত করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরী আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী সভাপতিত্বের বক্তব্যে ভোলায় চারজন শহীদের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। তিনি পাঁচ হাজার মানুষকে আসামী করে দায়েরকৃত মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান। তিনি বলেন, মুসলমানরা কোনো জ্বালাও পোড়াও কর্মসূচিতে বিশ্বাসী নয়।
বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত শান্তিপূর্ণ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. ঈসা শাহেদী, আন্তর্জাতিক তাহফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা নূরুল ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরী সেক্রেটারি মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতী ফয়জুল্লাহ, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদের, হেফাজত নেতা মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মুহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা নাজমুল হাসান, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, মাওলানা আবুল কাশেম, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা শেখ লোকমান হোসেন, মাওলানা জয়নাল আবেদীন, মাওলানা ফয়সাল আহমেদ ও মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন।
মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী বলেন, তৌহিদী জনতার হ্নদয়ে আঘাত দিয়ে কেউ বাঁচতে পারেনি ভবিষ্যতেও বাঁচতে পারবে না। তিনি মহানবী (সা.) কে কটুক্তি করার বিরুদ্ধে কঠোর আইন পাশ করার দাবি জানান। ড.ঈসা শাহেদী বলেন, নবীপ্রেমিকদের হত্যাকান্ডের ঘটনা মুসলমানরা মেনে নিবে না। ভোলায় চারজন মুসল্লিকে শহীদের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানান তিনি। মাওলানা মামুনুল হক বলেন, পরিকল্পিতভাবে ঠান্ডা মাথায় চারজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ঈমানের দাবিতে মুসলমানরা রাজপথে নেমে আসতে বাধ্য হচ্ছে। মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে চারজন শহীদের বিচার না হলে প্রয়োজনে হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করতে হবে। মুফতী ফয়জুল্লাহ কুরআন সুন্নার আলোকে মহানবীর (সা.) কটুক্তির বিরুদ্ধে যথাযথ আইন পাশ করার জোর দাবি জানান।
পীর সাহেব চরমোনাই
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, আল্লাহ ও নবীপ্রেমিক জনতার রক্ত ঝরিয়ে ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকা যাবে না। তিনি অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়ার জোর দাবি জানান। রোববার রাতে পীর সাহেব চরমোানই বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে ভোলার ঘটনায় চিকিৎসাধীন আহতদের দেখতে গিয়ে এসব কথা বলেন। গতকাল ইসলামী আন্দোলনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
পীর সাহেব চরমোনাই হতাহতের ঘটনার প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঘোষিত ২৫ অক্টোবর শুক্রবার সারাদেশে শহীদদের স্মরণে মসজিদে মসজিদে দোয়া এবং জেলায় জেলায় বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানান।
ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ
রাজধানীর বিজয়নগরস্থ ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশের দলীয় কার্যালয় এক জরুরী প্রতিবাদ সভায় ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান ও সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব এডভোকেট খায়রুল আহসান ভোলার ঘটনা রাষ্ট্রের জন্য একটি দুঃখজনক ও লজ্জাজনক উল্লেখ করে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি বিপ্লব চন্দ্র শুভ ও শাকিলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির নিশ্চয়তা বিধানের আহবান জানান। শহীদ ও আহতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দানের জন্যও সরকারের প্রতি আহবান জানান
খেলাফত মজলিস
খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেছেন, তৌহিদী জনতার বুকে গুলি চালিয়ে সরকার ইসলাম ও মুসলমানদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। রাসূল (সা.) তথা ইসলাম অবমাননার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান রেখে আইন করতে হবে। ভোলায় শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশের নির্বিচার গুলি বর্ষণে শাহাদৎবরণকারীদের জন্যে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। মঙ্গলবার পুরানাপল্টনস্থ মজলিস মিলনায়তনে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী সভাপতি শেখ গোলাম আসগরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, সম্পাদক ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল।
জনসেবা আন্দোলন বাংলাদেশ
জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মুফতী ফখরুল ইসলাম বলেছেন. বিনা উসকানিতে পুলিশ হামলা চালিয়ে নবীপ্রেমিকদের শহীদ করেছে। নিজেদের দোষ ঢাকার জন্য আবার নবীপ্রেমিকদের নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল জনসেবা আন্দোলন মহানগরীর নেতৃবৃন্দের সাথে মত বিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি নবীপ্রেমিকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার এবং দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার জোর দাবি জানান।
গওহরডাঙ্গার মুফতি রুহুল আমীন
খাদেমুল ইসলাম বাংলাদেশের আমীর আল্লামা মুফতি রুহুল আমীন বলেছেন, শহীদের রক্ত কখনো বৃথা যায় না। ভোলা জেলার বোরহান উদ্দিনের চার শহিদের রক্তও বৃথা যাবে না। তাদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে ধর্ম অবমাননারোধ ও শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লামের মর্যাদা সংরক্ষণ আইন পাশ হবে ইনশাআল্লাহ। গতকাল কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড গওহরডাঙ্গা আয়োজিত তিন শতাধিক মাদরাসার মোহতামিম ও শিক্ষদের সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, আমরা কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড গওহরডাঙ্গা বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে ধর্ম অবমাননারোধ ও শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর মর্যাদা সংরক্ষণ আইন পাশের দাবি জানিয়ে আসছি। কিন্তু এ ব্যাপারে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় ভোলার ঘটনার সরকার এর দায় ভার এড়াতে পারে না।
জৈনপুরী পীর আল্লামা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান
আবরার ফাহাদের রক্তের দাগ না শুকাতেই ভোলার মাদরাসা ও কলেজের ছাত্রসহ চারজনকে গুলি করে হত্যার ঘটনাবলীয় দেশ অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে, শহর-গ্রাম-গঞ্জ সর্বত্র অশান্তি ও ভয়ভীতি বিরাজ করছে বলে মন্তব্য করে সকলকে একতাবদ্ধ হয়ে বাতিলের প্রতিবাদ, তওবা করে নবীজী (সা.)-এর প্রদর্শিত পথে ফিরে আসার আহŸান জানিয়েছে জৈনপুরী পীর সাহেব আল্লামা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। তিনি সংঘটিত ঘটনাবলীর জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ ও নিন্দা জানিয়ে সরকারের প্রতি জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি দিয়া প্রমাণের আহŸান জানান যে, এ ধরনের অন্যায়কারীরা যতই শক্তিশালী হোক তাদের রেহাই নেই। তিনি বলেন, তাহলে দেশবাসী দেখবেন যে, মানবরূপী পশুরা সংযমী ও সংকুচিত হয়ে উঠবে। ফলে ধীরে ধীরে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। নৈতিক শিক্ষার জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষাকে আবশ্যিক বিষয় হিসাবে তালিকাভুক্ত করারও আহবান জানান তিনি।
জৌনপুরী পীর ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী
তাহরিকে খাতমে নবুয়্যাত বাংলাদেশের আমীর আল্লামা ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী পীর সাহেব জৌনপুরী বিভিন্ন স্থানে ধর্মীয় সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে বলেন, আবহমানকাল থেকে বাংলাদেশ একটি ধর্মীয় স¤প্রীতির লীলাভূমি হিসেবে সারা বিশ্বে প্রসংশিত হয়ে আসছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে হঠাৎ ধর্মীয় সহিংসতা বেড়ে যাওয়ায় দেশকে একটি সা¤প্রদায়িক উগ্র ধর্র্র্র্মীয় সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র বানানোর গভীর ষড়যন্ত্র¿ বলে মনে হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, বিশেষ করে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত আমাদের উন্নতি-অগ্রগতি কোনো অবস্থাতেই মেনে নিতে পারছে না। তারা সব সময় বাংলাদেশকে তাদের তাবেদার রাষ্ট্র হিসাবে দেখতে চায়। তাদের এই এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য দেশের অভ্যন্তরে তাদের নিয়োজিত এজেন্টের মাধ্যমে এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করে থাকে। জৌনপুরী পীর, ভোলায় ধর্মীয় সহিংসতার তীব্র নিন্দা করে দোষীদেরকে চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন এবং যারা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ডের আইন প্রণয়নের আহবান জানান।
ইসলামী আইনজীবী পরিষদ
বাংলাদেশ ইসলামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি এডভোকেট লুৎফুর রহমান শেখ, সেক্রেটারী জেনারেল এডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, জয়েন্ট সেক্রেটারী এডভোকেট মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ ও সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ হানিফ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, নবীপ্রেমিক ঈমানদার জনতার ওপর পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালিয়ে চারজনকে শহীদ ও শতাদিক মুসল্লিকে আহত করার ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
রাজশাহী : সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে রাজশাহীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর রাজশাহী জেলা ও মহানগরী শাখা। বিকাল তিনটায় নগরীর জিরোপয়েন্ট বড় মসজিদ থেকে মিছিলটি বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রদক্ষিণ করে। এসময় তারা বিভিন্ন শ্লোগান দেন।
তারা অভিযুক্ত হিন্দু যুবককে অনতি বিলম্বে বিচারের মুখোমুখি করে যথাযথ শাস্তির দাবি জানান। এসময় মিছিলে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর রাজশাহী জেলা ও মহানগরী শাখার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া রাজশাহীর সাধারণ মুসল্লিরা উপস্থিত ছিলেন।
টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা শামসুজ্জামান, টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র জামিলুর রহমান মিরন, প্যানেল মেয়র সাইফুজ্জামান সোহেল, প্রমুখ।
দৌলতখান (ভোলা) : বিক্ষোভ মিছিল করেছে দৌলতখানের তৌহিদী জনতা। ইসলামী আন্দোলনের দৌলতখান শাখার সভাপতি মাও. ইউছুপ’র সভাপতিত্বে সাহেবের হাট কওমী মাদরাসার মোহতামিম মাওলানা আকবর হোসেনসহ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
মুরাদনগর (কুমিল্লা) : কুমিল্লার মুরাদনগরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা হেফাজতে ইসলামের আমির মুফতি আমজাদ হোসাইন, সিনিয়র সহ-সভাপতি হাফেজ আমিনুল ইসলাম, সেক্রেটারি মুফতি দ্বীন মোহাম্মদ আশরাফ, মাওলানা মতিউর রহমান, মুফতি আব্দুল মোমেন ও মুফতি মানসুর কবির প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।