পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সউদী আরবের দুটি তেল স্থাপনায় হামলায় ইরানের ওপর দোষারোপ করতে সতর্ক হওয়ার আহŸান জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েপ এরদোগান। তিনি বলেন, পুরো দায় ইরানের ঘাড়ে চাপানো ঠিক হবে না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে এমন তথ্য জানা গেছে। গত ১৪ সেপ্টেম্বর বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেল শোধনাগারে ড্রোন ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঘটনায় ইরানকে দায়ী করছে সউদী আরব, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় শক্তিগুলো। ওই হামলায় উপসাগরীয় দেশটির তেল উৎপাদন অর্ধেকে নেমে পড়েছিল। বিশ্ববাজারে তেলের দামও আকাশছোঁয়া পর্যায়ে চলে গেয়েছিল। ইয়েমেনে সউদী নেতৃত্বাধীন জোটের বিরুদ্ধে গত পাঁচ বছর ধরে যুদ্ধরত হুতি বিদ্রোহীরা ওই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ইরান হামলা থেকে নিজেকে দ‚রে রেখেছে, পুরাদস্তুর যুদ্ধের জন্য নিজেদের প্রস্তুতির কথাও জানিয়েছে। বুধবার মার্কিন স¤প্রচার মাধ্যম ফক্সনিউজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এরদোগান বলেন, ইরানকে দায়ী করা ঠিক হবে বলে আমি মনে করি না। ইয়েমেনের বিভিন্ন অংশ থেকে ওই হামলার ঘটনা ঘটেছে। এরদোগান বলেন, যদি আমরা পুরো দায় ইরানের ঘাড়ে চাপাই, তবে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সেটা সঠিক পথ হবে না। কারণ সচরাচর যেসব তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, অকাট্যভাবে তা আসল ঘটনাকে নির্দেশ করে না। ফক্সনিউজে এরদোগানের বক্তব্যের ইংরেজি ভাষার অনুবাদে এমনটিই বলেছে। বুধবার সউদী আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আদেল আল-জুবায়ের বলেন, পরবর্তী কী পদক্ষেপ নেয়া যায়, তা নিয়ে মিত্র ও বন্ধু দেশের সঙ্গে পরামর্শ করছেন তারা। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।