Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পাকিস্তান-ভারতের বিরোধ মেটাতে প্রভাব খাটান

সময়মতো ডাক দেয়া হবে অপেক্ষায় থাকুন : ইমরান

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১২:০৩ এএম | আপডেট : ১২:১২ এএম, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

কাশ্মীর সঙ্কটসহ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সৃষ্ট সব বিরোধ সমাধানে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তার প্রভাব ব্যবহার করার আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিনেটর ও কংগ্রেসম্যান। এর মধ্যে রয়েছেন সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন, টড ইয়াং, বেন কার্ডিন ও লিন্ডসে গ্রাহাম। তারা বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠিতে ভারত দখলীকৃত কাশ্মীরে মানবাধিকার পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ৫ই আগস্টের আগে-পরে আটক রাখা হয়েছে অনেক মানুষকে। ট্রাম্প যেন তার প্রভাব ব্যবহার করে এসব মানুষকে মুক্তির ব্যবস্থা করেন।
ওই চিঠিতে ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে তারা লিখেছেন, আপনার প্রতি আমাদের অনুরোধ- ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রতি আপনি আহ্বান জানান কাশ্মীরে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবা পুরোপুরি চালু করতে, অচলাবস্থা ও কারফিউ তুলে নিতে এবং আটক কাশ্মীরিদের মুক্তি দিতে। তারা চিঠিতে লিখেছেন, কাশ্মীর পরিস্থিতিতে আমরা এই চিঠির মাধ্যমে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। কাশ্মীরের এ পরিস্থিতি গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার ওপর ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে।

ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে চিঠিতে আরো বলা হয়, কাশ্মীরের মর্যাদা বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য সব পক্ষকে সহায়তা করা আপনার লক্ষ্য। আমরা আপনার এ লক্ষ্যকে সমর্থন করি। কিন্তু (কাশ্মীরে) এখন যে মানবিক সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে তা বন্ধে অবিলম্বে আপনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
ওদিকে আলাদাভাবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে একটি চিঠি লিখেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভ‚ত মার্কিন কংগ্রেসওম্যান প্রমিলা জয়াপাল। কাশ্মীরে সব রকম যোগাযোগ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ভারতীয় অবরোধ তুলে নিতে, আটক ব্যক্তিদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে ভারতের প্রতি চাপ সৃষ্টির জন্য তিনি আহ্বান জানিয়েছেন পম্পেওর প্রতি। ওদিকে ট্রাম্পকে যে চারজন সিনেটর প্রথম চিঠি লিখেছেন তাতে স্বাক্ষরকারী একজন সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম হলেন দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা। অন্যজন করাচিতে জন্ম নেয়া সিনেটর ভ্যান হোলেন। এর আগে গত ২২ জুলাই কাশ্মীর ইস্যু ও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধপূর্ণ অন্যান্য ইস্যুতে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প। সেই কথা তাকে আবারো স্মরণ করিয়ে দেন এসব সিনেটর।
তারা এ কথা স্মরণ করিয়ে লিখেছেন, আপনি জুলাইয়ে সহায়তার যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন সেকথা অনুযায়ী আমরা বিশ্বাস করি ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এ নিয়ে যোগাযোগ বা সংশ্লিষ্টতা কাশ্মীরের সব মানুষের স্বস্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। এই মানবিক সঙ্কট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে যুক্তরাষ্ট্রের। আমরা আপনাকে আহ্বান করছি যত দ্রুত সম্ভব সেই ভূমিকা পালন করুন।

সময়মতো ডাক দেয়া হবে অপেক্ষায় থাকুন : ইমরান
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আজাদ কাশ্মীরের জনগণকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন পর্যন্ত আপনারা অপেক্ষা করুন। এরপর প্রয়োজনে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারত শাসিত কাশ্মীরে প্রবেশ করতে হবে। এজন্য সময়মতো আমি আপনাদের ডাক দেবো। শুক্রবার আজাদ কাশ্মীরের খুরশিদ হাসান খুরশিদ স্টেডিয়ামে এক সমাবেশে দেয়া বক্তৃতায় ইমরান খান এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেন,‘আপনাদের অনেকেই নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে জম্মু-কাশ্মীরে প্রবেশ করতে চান, কিন্তু আমি আপনাদের বলবো- আপনারা অপেক্ষা করুন, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে আমি সারাবিশ্বের মানুষকে কাশ্মীরের জনগণের দুঃখ-দুর্দশা এবং নির্যাতনের ঘটনা জানাবো। এরপর প্রয়োজনে আপনারা সীমান্ত পেরিয়ে আপনাদের ভাইদের পাশে দাঁড়াবেন।’

শুক্রবারের সমাবেশে ইমরান খান নিজেকে ‘কাশ্মীরের রাষ্ট্রদ‚ত’ হিসেবে তুলে ধরে বলেন, তিনি আন্তর্জাতিক সমস্ত ফোরামে কাশ্মীর পরিস্থিতি এবং সেখানকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তুলে ধরবেন। তিনি বলেন, কাশ্মীর একটি মানবাধিকারের ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে যেখানে নারী-পুরুষ আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা সবাই ভারতের দখলদার বাহিনীর হাতে নির্যাতিত হচ্ছেন।’

ইমরান খান বলেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সুস্পষ্ট বার্তা দিতে চান যে, একমাত্র কাপুরুষরা জনগণের উপর নির্যাতন চালানোর পথ বেছে নেয়। তিনি বলেন, ভারতের মুসলমান ও সংখ্যাগুরু মানুষের উপর হিন্দু ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার যে ভয়াবহ এজেন্ডা নরেন্দ্র মোদি সরকার হাতে নিয়েছে তার জন্য তাকে চড়া মূল্য দিতে হবে। আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়কে সতর্ক করে ইমরান খান বলেন, কাশ্মীর ইস্যুতে যদি বিশ্ববাসী চুপ থাকে তাহলে তার নেতিবাচক প্রভাব সারাবিশ্বের উপর পড়বে।

গণভোটের মাধ্যমে কাশ্মীরিদের নিজেদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণের যে অধিকার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাবে দেয়া হয়েছে তা বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়ে ইমরান খান বলেন, কাশ্মীরের জনগণ যদি নিজেদের স্বাধীনতা বেছে নেয়, অথবা ভারতের সঙ্গে থাকতে চায় কিংবা পাকিস্তানে যোগ দিতে চাই- ইসলামাবাদ কাশ্মীরের জনগণের যে কোনো সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান জানাবে। সমাবেশে আজাদ কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী রাজা ফারুক, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশি, কাশ্মীর বিষয়ক মন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুর, প্রতিরক্ষামন্ত্রী পারভেজ খাট্টাক ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ফেরদাউস আশিক আওয়ান উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : ডন।

 

পাকিস্তান-ভারতের বিরোধ মেটাতে প্রভাব খাটান
ইনকিলাব ডেস্ক
কাশ্মীর সঙ্কটসহ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সৃষ্ট সব বিরোধ সমাধানে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তার প্রভাব ব্যবহার করার আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপ‚র্ণ কিছু সিনেটর ও কংগ্রেসম্যান। এর মধ্যে রয়েছেন সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন, টড ইয়াং, বেন কার্ডিন ও লিন্ডসে গ্রাহাম। তারা বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠিতে ভারত দখলীকৃত কাশ্মীরে মানবাধিকার পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ৫ই আগস্টের আগে-পরে আটক রাখা হয়েছে অনেক মানুষকে। ট্রাম্প যেন তার প্রভাব ব্যবহার করে এসব মানুষকে মুক্তির ব্যবস্থা করেন।
ওই চিঠিতে ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে তারা লিখেছেন, আপনার প্রতি আমাদের অনুরোধ- ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রতি আপনি আহ্বান জানান কাশ্মীরে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবা পুরোপুরি চালু করতে, অচলাবস্থা ও কারফিউ তুলে নিতে এবং আটক কাশ্মীরিদের মুক্তি দিতে। তারা চিঠিতে লিখেছেন, কাশ্মীর পরিস্থিতিতে আমরা এই চিঠির মাধ্যমে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। কাশ্মীরের এ পরিস্থিতি গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার ওপর ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে।
ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে চিঠিতে আরো বলা হয়, কাশ্মীরের মর্যাদা বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য সব পক্ষকে সহায়তা করা আপনার লক্ষ্য। আমরা আপনার এ লক্ষ্যকে সমর্থন করি। কিন্তু (কাশ্মীরে) এখন যে মানবিক সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে তা বন্ধে অবিলম্বে আপনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
ওদিকে আলাদাভাবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র কাছে একটি চিঠি লিখেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভ‚ত মার্কিন কংগ্রেসওম্যান প্রমিলা জয়াপাল। কাশ্মীরে সব রকম যোগাযোগ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ভারতীয় অবরোধ তুলে নিতে, আটক ব্যক্তিদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে ভারতের প্রতি চাপ সৃষ্টির জন্য তিনি আহ্বান জানিয়েছেন পম্পেওর প্রতি। ওদিকে ট্রাম্পকে যে চারজন সিনেটর প্রথম চিঠি লিখেছেন তাতে স্বাক্ষরকারী একজন সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম হলেন দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা। অন্যজন করাচিতে জন্ম নেয়া সিনেটর ভ্যান হোলেন। এর আগে গত ২২ জুলাই কাশ্মীর ইস্যু ও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধপূর্ণ অন্যান্য ইস্যুতে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প। সেই কথা তাকে আবারো স্মরণ করিয়ে দেন এসব সিনেটর।
এদিকে অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতের অমানবিক কর্মকান্ডে দেশটির ওপর ব্যবসায়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করতে বিশ্ব স¤প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। রাশিয়ান একটি টিভি চ্যানেলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়ের প্রতি এ আহ্বান জানান তিনি।
ইমরান খান বলেন, কোনো বিবেকবান মানুষ পরমাণু যুদ্ধের কথা বলতে পারে না। কাশ্মীরের অমানবিক পরিস্থিতি দক্ষিণ এশিয়ার পরিস্থিতিকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করবে। পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা করে তিনি বলেন, পারমাণবিক শক্তিধর দুটি দেশ এখন মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। যদি কোনক্রমে তাদের মধ্যে যুদ্ধ বেধে যায়, তাহলে এটি বিশ্বের জন্য ভয়ঙ্কর হুমকির কারণ হবে। এ জন্য পরিস্থিতি শান্ত করতে আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়ের বিশেষ ভ‚মিকা রাখতে হবে।
কাশ্মীর ইস্যুটি পাকিস্তান জাতিসংঘে উত্থাপন করবে জানিয়ে ইমরান খান বলেন, উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের হাতে এখন ভারতের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে। এ ধরনের সঙ্কট নিরসনের জন্যই জাতিসংঘ বানানো হয়েছিল। শুধু বিবৃতিতে দিয়ে সঙ্কট সমাধান করা যাবে না, কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘকে বাস্তব পদক্ষেপ নিতে হবে।
ভারতের ওপর বাণিজ্যিক অবরোধ আরোপ করার আহ্বান জানিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের উগ্র জাতীয়তাবাদী সরকার নিজ থেকে সঙ্কট নিরসনে কখনো রাজী হবে না। এ জন্য সমাধানের পথে আনতে তাদের ওপর বাণিজ্যিক অবরোধ আরোপ করতে হবে।
সময়মতো ডাক দেয়া হবে অপেক্ষায় থাকুন : ইমরান
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আজাদ কাশ্মীরের জনগণকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন পর্যন্ত আপনারা অপেক্ষা করুন। এরপর প্রয়োজনে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারত শাসিত কাশ্মীরে প্রবেশ করতে হবে। এজন্য সময়মতো আমি আপনাদের ডাক দেবো। শুক্রবার আজাদ কাশ্মীরের খুরশিদ হাসান খুরশিদ স্টেডিয়ামে এক সমাবেশে দেয়া বক্তৃতায় ইমরান খান এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেন, ‘আপনাদের অনেকেই নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে জম্মু-কাশ্মীরে প্রবেশ করতে চান, কিন্তু আমি আপনাদের বলবো- আপনারা অপেক্ষা করুন, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে আমি সারাবিশ্বের মানুষকে কাশ্মীরের জনগণের দুঃখ-দুর্দশা এবং নির্যাতনের ঘটনা জানাবো। এরপর প্রয়োজনে আপনারা সীমান্ত পেরিয়ে আপনাদের ভাইদের পাশে দাঁড়াবেন।’
শুক্রবারের সমাবেশে ইমরান খান নিজেকে ‘কাশ্মীরের রাষ্ট্রদূত’ হিসেবে তুলে ধরে বলেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সুস্পষ্ট বার্তা দিতে চান যে, একমাত্র কাপুরুষরা জনগণের উপর নির্যাতন চালানোর পথ বেছে নেয়। তিনি বলেন, ভারতের মুসলমান ও সংখ্যাগুরু মানুষের উপর হিন্দু ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার যে ভয়াবহ এজেন্ডা নরেন্দ্র মোদি সরকার হাতে নিয়েছে তার জন্য তাকে চড়া মূল্য দিতে হবে। আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়কে সতর্ক করে ইমরান খান বলেন, কাশ্মীর ইস্যুতে যদি বিশ্ববাসী চুপ থাকে তাহলে তার নেতিবাচক প্রভাব সারাবিশ্বের উপর পড়বে। সূত্র : ডন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: কাশ্মীর


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ