এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেবা রফতানি করে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করেন (ফ্রিল্যান্সার) তাদের জন্য সুসংবাদ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে সেবা রফতানি অর্থ অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে একবারে ১০ হাজার ডলার আনা যাবে। এতদিন সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার আনার সুযোগ ছিল।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্ট’ এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে। নতুন এ নির্দেশনা অনুযায়ী, এখন থেকে গেটওয়ের মাধ্যমে একটি লেনদেনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত নিজের ব্যাংক হিসাবে নিতে পারবেন সেবা রফতানিকারকরা। এতদিন একবারে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার ডলার আনা যেত।
অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে হলো অনলাইনের মাধ্যমে টাকা-পয়সা লেনদেনের এক বিশ্বস্ত ও সহজসাধ্য মাধ্যম। এ সেবায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্রেতারা অর্থ পরিশোধ করতে পারেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বর্তমানে প্রতি মাসে প্রায় এক কোটি ডলার আসে অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়েগুলোর মাধ্যমে। সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রতিষ্ঠানের ডাটা এন্ট্রি এবং ডাটা প্রসেস করা ও তথপ্রযুক্তির সেবা দেন। এ ছাড়া অনেকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক কার্যক্রমের সফটওয়্যার তৈরি করেন। এসব সেবা অনলাইনেই প্রদান করা হয়। আবার এ সেবার বিপরীতে অর্থ উপার্জনও করেন অনলাইনের মাধ্যমে।
এসব সেবা রফতানির অর্থ অনলাইন পেমেন্টে গেটওয়ে সার্ভিস প্রোভাইডারদের মাধ্যমে দেশে আনতে ২০১১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমে যোগ দেয়। প্রথমে ৫০০ ডলার পর্যন্ত আনার সুযোগ থাকলেও পরে তা কয়েকবার বাড়িয়ে সর্বশেষ ২০১৬ সালের আগস্টে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার ডলার পর্যন্ত আনার সুযোগ দেয়। এখন তা বাড়িয়ে দ্বিগুণ অর্থাৎ ১০ হাজার ডলার করা হলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।