নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ক্যাচ নেওয়ার ক্ষেত্রে আউটফিল্ডে বাংলাদেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হাত দু’টি তার। দর্শনীয় ডাইভ কিংবা বাউন্ডারি রোপের এপার-ওপার করে ক্যাচ নেওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়ে গত আসরের সেরা ক্যাচেও তালিকায় নামও উঠিয়েছিলেন তিনি। নিঃসন্দেহে বংলাদেশের সেরা ফিল্ডারদের একজন তামিম ইকবাল। বাংলাদেশের ইতিহাসের সেরা ক্যাচগুলোর বেশ কয়েকটি তার। সেই তামিমেও হাত ফসকে গেল শুধুই কি ক্যাচ, না ম্যাচও! ব্যাট করতে নেমেও তা পুষিয়ে দিতে পারেননি তামিম। তবে তামিম যেভাবে সহজ ক্যাচ ছেড়েছেন, তা অবাক করেছে স্টিভ রোডসকে। চিরন্তন সত্যটি তাই আবার বলছেন বাংলাদেশ কোচ, ভুল সব মানুষেরই হয়।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচের সবচেয়ে আলোচিত অংশগুলোর একটি তামিমের ওই ক্যাচ ছাড়া। মুস্তাফিজুর রহমানের বলে পুল করেছিলেন রোহিত। ডিপ স্কয়ার লেগ থেকে মিড উইকেটের দিকে ছুটে বলের নাগালে গেলেও হাতে জমাতে পারেননি তামিম। ৯ রানে জীবন পেয়ে রোহিত শর্মা করেন সেঞ্চুরি।
রোহিতকে জীবন দেওয়ার মূল্য এবারের বিশ্বকাপে আগেও চুকাতে হয়েছে প্রতিপক্ষকে। বাংলাদেশ ম্যাচের আগেই দুটি ম্যাচে জীবন পেয়ে তা কাজে লাগিয়েছেন সেঞ্চুরি করেছেন। আরেক ম্যাচে জীবন পেয়ে করেছেন ৫৭ রান। রোহিতের মতো ব্যাটসম্যানকে জীবন দিলে যে খেসারত দিতে হয়ই, ম্যাচ শেষে সেটি ফুটে উঠল কোচের কণ্ঠে, ‘এত বছর ধরে ক্রিকেট দেখছি, খেলেছি। কাজেই জানি, ক্যাচ মিস কতটা মূল্যবান হতে পারে। যদিও জানতাম না, কতটা মূল্য দিতে হবে। আশায় ছিলাম যে দ্রতই আরেকবার সে ক্যাচ দেবে। রোহিত শর্মা বিশ্ব ক্রিকেটের দারুণ এক ব্যাটসম্যান। তার মতো ব্যাটসম্যানকে বা কোহলিকে সুযোগ দিলে, তার মূল্য চুকাতে হবেই।’ ক্যাচ মিস খেলারই অংশ। তবে কোচ বিস্মিত ফিল্ডার তামিম বলেই, ‘ক্যাচটি ছেড়েছে তামিম... আউটফিল্ডে আমাদের সবচেয়ে নিরাপদ ফিল্ডারদের একজন সে। এজন্যই তার মিস কিছুটা বিস্ময়কর। তবে সেও মানুষ।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।