মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যদের হুমকি উপেক্ষা করেই বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগরে ভাসমান নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্রজেক্ট বানাচ্ছে চীন। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের মধ্যেই ‘নেক্সট জেনারেশনের’ কয়েকটি ভাসমান পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে জানিয়েছে দেশটির বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিষয়ক মুখপাত্র। চীনা দৈনিক সাউথ চায়না মনিং পোস্টের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, উপকূলীয় অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে এই সমস্ত অত্যাধুনিক পারমাণবিক বিদ্যু কেন্দ্র স্থাপন করা করা হবে। গত বছরের মার্চে প্রকাশিত পরিকল্পনায় পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর বিষয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল দেশটি। পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প ছাড়াও সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান জোরদার করার কথাও জানানো হয় ওই পরিকল্পনায়। ভাসমান পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে এই তৎপরতা জোরদার হবে। ভাসমান এসব পারমাণবিক চুল্লি দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত দ্বীপপুঞ্জে স্থাপন করা হবে এর আগে জানানো হয়। সাউথ চায়না মনিং পোস্টের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এ রকম পারমাণবিক চুল্লিকে স্থানীয় ভাষায় ‘হেদিয়ানবাও’ বা বহনযোগ্য পারমাণবিক ব্যাটারি প্যাক নামে অভিহিত করা হয়েছে। বিতর্কিত দ্বীপপুঞ্জে বিদ্যুৎ শক্তির যোগান দিতে এই উদ্যোগ। প্রসঙ্গত, চীনে বর্তমানে ৩৬টি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে এবং আরও ২১টির নির্মাণ কাজ চলছে। রয়টার্সের খবরে বলা হয়, তাইওয়ানের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েনের যুক্তরাষ্ট্র সফরের ঘোষণায় চটেছে চীন। চীনের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটনের উচিত ওয়েনের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে অনুমতি না দেওয়া। কেননা তাইওয়ান চীনের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। তাই অন্য দেশে তার সম্পর্ক উন্নয়নের কোনো অধিকার নেই। চলতি মাসে ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে কূটনৈতিক সফরের পর যুক্তরাষ্ট্রে সফর করবেন প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন। সোমবার তাইওয়ানের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়। এই ঘোষণার পরই চীন তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে জানিয়েছে, আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে আহ্বান জানাব, তারা যেন ওয়েনের যুক্তরাষ্ট্র সফরের অনুমতি বাতিল করে দেন। আর এটা দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের খাতিরেই করা উচিত। পাশাপাশি এই সফরকে ঘিরে বেইজিং-ওয়াশিংটন সম্পর্ক যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে সতর্কতার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়। উল্লেখ্য, চীনের অব্যাহত চাপে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে তাইওয়ান। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।