Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ওষুধে ভেজাল রুখতে হবে

নজরুল ইসলাম লিখন | প্রকাশের সময় : ২৮ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:০৫ এএম


জীবন বাঁচানোর জন্যে ওষুধ, আর এই ওষুধের জন্যই মানুষ ছুটে যায় ফার্মেসী ব্যবসায়ীদের কাছে। অথচ গুটিকয়েক ব্যবসায়ী সাধারণ মানুষের অজ্ঞতা আর অবহেলার সুযোগ নিয়ে ভেজাল ও মেয়াদ উর্ত্তীণ ওষুধের ব্যবসা করে আসছে দীর্ঘদিন। আবার তাদের রয়েছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি সাধারণ মানুষ, এমনকি প্রশাসনও। অতি সম্প্রতি ঢাকার ডেমরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৪০ বস্তা ভেজাল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ জব্ধ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ভাবা যায়, খোদ রাজধানীর বুকে এমন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে ব্যবসায়ী নামক দানবরা। ওখানে তাৎক্ষণিকভাবে জেল-জরিমানাও করেন তারা। কিন্তু বিবেক যদি জাগ্রত না হয় শুধু সাজা দিয়ে কি মুনাফাখোরদের অপকর্ম থেকে বিরত করা যাবে।
নকল ও নিন্মমানের ওষুধে বাজার ছেয়ে গেছে। তার সাথে রয়েছে মেয়াদ উর্ত্তীণ ওষুধও। মেয়াদ উর্ত্তীণ এবং মানহীন ওষুধ ব্যবহারের ফলে দেশের বিপুল সংখ্যক রোগী আরোগ্য লাভের পরিবর্তে আরো অনেক শারীরিক সমস্যায় নিপতিত হচ্ছে। মূলত ওষুধের বাজারে সরকারের কোনো তদারকি না থাকায় এক শ্রেণির অসাধু ওষুধ ব্যবসায়ীরা ভেজাল, নকল ও মেয়াদোর্ত্তীণ ওষুধ বাজারজাত করার সুযোগ পাচ্ছে। সংঘবদ্ধ কয়েকটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মফস্বল শহরগুলোতে অনায়েসে নিন্মমানের ওষুধ বাজারজাত করে যাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে।
আমরা প্রতিদিন কী খাচ্ছি? খাবারের নামে অখাদ্য-কুখাদ্য খাচ্ছি। প্রতিদিনই আমরা একপা করে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছি। বলছি না যে, মানুষ চিরদিনই বেঁচে থাকবে। মহান আল্লাহ তা’য়ালা যার যত দিন হায়াত রেখেছেন ততদিন মানুষ বেঁচে থাকবে। কিন্তু অপমৃত্যু কারোরই কাম্য নয়। বিশেষ করে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যা থাকছে তাতে বিষের পরিমাণই বেশি। মানুষ অসুস্থ হলে যায় ডাক্তারের কাছে। ডাক্তারদের অনেকে কমিশন বাণিজ্যের লোভে পড়ে পথ্য হিসেবে যা লিখে দেন আমাদের সমাজের সহজ-সরল মানুষগুলো তাই ভক্ষণ করে যান। বাজারের ভেজাল ওষুধ খেয়ে অনেকে অকাল মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন ইতোমধ্যে। কেউবা মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন প্রতিক্ষণ।
তাহলে মানুষ কি ডাক্তারের কাছে যাবে না? অবশ্যই যাবে। ভেজাল ওষুধ ভক্ষণে রোগীদের কোনো অন্যায় নেই। ডাক্তার সাহেবরা ভালো মানের ওষুধটা লিখলেই পারেন। অনেক ফার্মেসীওয়লা অতিরিক্ত লাভের আশায় নাম সর্বস্ব কোম্পানির নিম্মমানের ওষুধ বিক্রি করে থাকে। ওইসব ওষুধ সেবন করে রোগীর রোগ তো ভালো হয়ই না, বরং মানুষের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিসহ মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ডাক্তার ও ওষুধ বিক্রেতারা অতিরিক্ত লাভের আশা ত্যাগ করে মানসম্পন্ন কোম্পানির ওষুধগুলো বিক্রি করলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
ওষুধ বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশের মতো এত বেশি পরিমাণ ওষুধ তৈরি ও বাজারজাতের প্রবণতা বিশ্বের আর কোনো দেশে নেই। ওষুধকে জীবন রক্ষাকারী পণ্য না ভেবে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এটাকেও লাভজনক পণ্য হিসেবেই মনে করে থাকে। সরকারের তরফ থেকেও এর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে চিকিৎসার সাথে যুক্ত রোগী, চিকিৎসক ও কিছু কিছু বিক্রেতা বিভ্রান্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
ভেজালে আজ ভরে গেছে দেশ। কোথায় নেই ভেজাল? নিখাদ নির্ভেজাল বলে আজ আর কিছু নেই। সর্বত্রই আজ ভেজালের জয়জয়কার। খাদ্যে ভেজাল। ঔষধে ভেজাল। চালে, ডালে, মাছে, তেলে ভেজাল। মানুষেও আজকাল ভেজাল দেখা যাচ্ছে। ভেজাল করার ফরমালিনেও আজ ভেজাল পাওয়া যাচ্ছে। বিষ খেয়ে মানুষ মরে না। বিষেও ভেজাল আছে।
আপনি কোন কারণে দুর্বল বোধ করছেন, যাবেন ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার আপনাকে ভালো করে না দেখেই কয়েকটা ভিটামিনের নাম লিখে দিল। আপনি পাশের ফার্মেসী থেকে ওষুধ ক্রয় করে নির্ধিদ্বায় নিয়ম মাফিক খেয়ে যাবেন। মাস খানেক খাওয়ার পরও আপনার কোনো উন্নতি লক্ষ করতে পারছেন না। বরং দিনদিন আরো অবনতির দিকে যাচ্ছে আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা। যাবেইতো, ভিটামিনের নামে আপনি যা খেয়েছেন তা আটা-ময়দা দিয়ে তৈরি করা ভিটামিন। ঢাকঢোল পিটিয়ে এসব ভিটামিন আবার বাজারজাতও হচ্ছে।
মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য গ্রহণ করতে হয়। মহান আল্লাহতা’য়ালা মানব সৃষ্টির পূর্বেই তাদের জন্য খাদ্যের যোগান ঠিক করে রেখেছেন। জলে-স্থলে বিভিন্ন অবস্থায় তার সৃষ্টির জন্য খাদ্যের সংরক্ষণ করে রেখেছেন। অথচ এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী প্রাকৃতিক এ খাদ্যে ভেজাল মিশিয়ে মানুষের অনিষ্ট করে যাচ্ছে। এই খাদ্য খেয়ে যে তাদের স্বজনদের এবং নিজেদেরও ক্ষতি সাধন হচ্ছে। তবুও সামান্য কিছু বাড়তি লাভের আশায় এ নিকৃষ্ট কাজ করে যাচ্ছে তারা।
ফুড সাপ্লিমেন্ট ডাক্তারদের প্রেসক্রাইব করার নিয়ম নেই। তাছাড়া ফার্মেসীগুলোতেও এসব ফুড সাপ্লিমেন্ট বিক্রির ওপর বিধি নিষেধ রয়েছে। কিন্তু কে শুনে কার কথা! কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই তারা এসব করে যাচ্ছে অনায়েসে। আজকাল বাজারের মুদি দোকানগুলোতেও ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। একজন মুদি দোকানদারের কাছে গিয়ে পেট ব্যথার ওষুধ, সর্দি-কাশির ওষুধ, বাত-ব্যথার ওষুধ চাইলেই পাওয়া যায়। সত্যিই বিচিত্র আমাদের এ দেশ। কেউ টু শব্দটি পর্যন্ত করছে না। এই বিষয়গুলো তদারকি করার জন্যে দেশে কোনো কর্তৃপক্ষের দায়বদ্ধতা নেই। ওষুধ প্রশাসনের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, এটি তদারকির দায়িত্ব তাদের নয়। দায় এড়িয়ে যাচ্ছে সিভিল সার্জন অফিসও। তাই মানের পাশাপাশি ওষুধের দাম নিয়েও চলছে এখন রমরমা বাণিজ্য।
খাদ্যে ভেজাল মিশিয়ে যারা মানুষকে নিরবে হত্যা করছে তাদের এই ধরনের অপরাধের শাস্তি ছয় মাসের কারাদণ্ড ও বিভিন্ন অঙ্কের জরিমানার বিধান থাকলেও কেউ তা মানছে না। মাঝে-মধ্যে দু’একটি লোক দেখানো অভিযান পরিচালনা করে জেল-জরিমানা করা হলেও একেবারে নিমূর্ল করা যাচ্ছে না ভেজালকারিদের। জেল থেকে বের হয়ে আবার পুনর্দমে ভেজাল কার্যক্রম শুরু করে দিচ্ছে। অথচ এই ভেজাল খাদ্য খেয়ে প্রতিবছর বাংলাদেশে চার লাখ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে।
ড্রাগ (কন্ট্রোল) অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ধারা ১৪-এর এ-তে উল্লেখ রয়েছে যে, কোনো ডাক্তার অননুমোদিত ওষুধ প্রেসক্রিপশনে লিখতে পারবেন না। কিন্তু এ অধ্যাদেশে অমান্যকারীর বিরুদ্ধে কোনো শাস্তির কথা বলা হয়নি। আবার ভিটামিন নিয়ে কেউ যেন কোনো প্রতারণা না করতে পারে সে ব্যাপারেও সুনির্দিষ্ট করে কাউকে দায়িত্ব দেয়া হয়নি। আর এই সুযোগেই যার যা ইচ্ছা করে যাচ্ছে। তবে এ ব্যাপারে এখনই ব্যবস্থা গ্রহণ করা না গেলে ভবিষ্যতে আরো ভয়ানক আকার ধারণ করতে পারে। অথচ উন্নত দেশগুলোতে ফুড সাপ্লিমেন্টের মান ও দাম নির্ধারণ এবং তদারকির জন্যে আলাদা প্রশাসন রয়েছে।
আমরা বিভিন্ন সময়ে দেখেছি, ভেজাল ওষুধের বিরুদ্ধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযানের উদ্যোগ নিলেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তারা অনির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেয়। রোগীরা পড়ে যায় জীবনমৃত্যুর ঝুঁকিতে। অথচ এইসব অসাধু ব্যবসায়ীর ভেজাল ওষুধের কারণে কত মানুষ যে অকালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে তার কোনো হিসাব নেই।
পত্রিকায় সম্প্রতি একটি খবর বেরিয়েছে। বগুড়ায় শহর থেকে গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে নকল ওষুধ। অনেক নামিদামি কোম্পানির লেবেল ও সরকারি সিল লাগিয়ে নকল ওষুধ বিক্রির পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ দেদারছে বিক্রি করা হচ্ছে। ওই জেলায় ৬০০-এর বেশি ফার্মেসির ড্রাগ লাইসেন্স নেই। তারপরও ওরা ব্যবসা করে কী করে ভাবতে অভাক লাগে। অনেকে বলে, কিছুই করার নাই। এটা বাংলাদেশ, সব সম্ভবের দেশ। কয়েক দিন লেখালেখি, তারপর ধরপাকড়, এরপর নাই। সবই আবার আগের মতো। যা ছিল তাই।
জেলায় ছোট-বড় সহস্রাধিক ওষুধের দোকান রয়েছে। এর মধ্যে সাত শতাধিকই গ্রামের হাটবাজারে। এর মধ্যে ড্রাগ লাইসেন্সধারী ফার্মেসির সংখ্যা ৪০০-এর বেশি নয়। অন্যগুলোর ড্রাগ লাইসেন্স নেই। অবৈধ এসব ফার্মেসির ওষুধ বিক্রেতারা গ্রামে আবার চিকিৎসক হিসেবেও পরিচিত। তাদের দেওয়া ওষুধ আসল না নকল বা মেয়াদোত্তীর্ণ কি-না সেটা যাচাই-বাছাই বা চিনতে পারে না অনেকেই। নকল ওষুধের গায়ে নামিদামি দেশি-বিদেশি কোম্পানি এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইর সিল লাগিয়ে বিক্রির সঙ্গে জড়িত এমনই এক প্রতারক চক্রের সন্ধান পান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীর লোকেরা খান মার্কেটে। সম্প্রতি ওই মার্কেটের ‘রেমেক্সে ল্যাবরেটরিজ’ নামে একটি দোকানের গুদামে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালান। সেখান থেকে দেশি-বিদেশি নামিদামি কোম্পানির লেভেল ও বিএসটিআইর সিলসহ বিপুল পরিমাণ নকল ওষুধ জব্দ করা হয়।
আল্লাহর বিশেষ রহমত আছে আমাদের উপর। ভেজাল খেয়ে খুব দ্রুত বড় কোনো সমস্যায় পড়ছি না আমরা। আর এই সুযোগে ভেজালকারীরাও নির্বিকারভাবে ভেজাল দিয়েই যাচ্ছে। কারণ তাদের বিবেক আজ ক্ষুদ্র মুনাফার নিকট বিক্রি হয়ে গেছে। মুনাফার লোভে তারা অন্ধ হয়ে গেছে। ভালো-মন্দের জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। খাদ্যে ভেজাল মিশিয়ে ধীরে ধীরে মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া যে একটা নিরব গণহত্যা তা বুঝার মতো সচেতনতা ভেজালকারীদের যেমন নেই, তেমনি নেই ক্রেতাসাধারণেরও। প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিরব দর্শকের ভূমিকায় আছেন।
ভোক্তা অধিকার আইন অনুসারে বিশুদ্ধ খাদ্য পাওয়ার অধিকার প্রতিটি নাগরিকের রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় তার বাস্তব বাস্তবায়ন চোখে পড়ে না। সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এ ব্যাপারে অনেকটা উদাসীন। অধিকার রক্ষার তাগিদ যখন অনুভূত হয় না, তখন তা নিয়ে কথা বলা নিস্ফল আবেদন ব্যতিত অন্য আর কিছু নয়। ভেজাল খাদ্য ভক্ষণে কোনো নাগরিক অসুস্থ হলে বা মৃত্যুবরণ করলে তার দায় রাষ্ট্রের উপরই বর্তায়। আমাদের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্নীতি আর স্বজনপ্রীতিতে ছেয়ে গেছে। তাই প্রশাসনে জবাবদিহিতা বলে কিছু নেই। ভেজাল প্রতিরোধে রাষ্ট্রকে কঠোর হতে হবে। না হলে ভেজাল উৎপাদনকারীরা ও ভেজাল ব্যবহারকারীরা আরো উৎসাহী হবে। এক সময় পুরো জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। অবশ্য ভেজাল যে শুধু আমাদের দেশে তা নয়। বিশ্বে প্রতিদিন ভেজাল খাদ্য খেয়ে প্রায় ২৫ হাজার লোক মারা যাচ্ছে।
ভেজাল যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে। শুধু হাতকড়া পরিয়ে কয়েক মাসের জেল দিলে এর সমাধান হবে না। মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। ভেজাল করার রাসায়নিক দ্রব্যের সহজপ্রাপ্যতা বন্ধ করতে হবে। ভেজাল দ্রব্য উৎপাদনকারী কারখানাগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। এর জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা। ভেজালবিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলো কোনো কথাই বলেন না। অথচ এটা একটা জাতীয় সমস্যা। মানুষের জীবন-মরণ সমস্যা। ব্যবসায়ীরা চোখ-কান বন্ধ করে রেখেছেন। সুশীল সমাজ দুর্নীতির বিরুদ্ধে যতটা সোচ্চার, ভেজালের বিরুদ্ধে ততটাই নির্বিকার। কৃষক, ছাত্র-শিক্ষক, ভোক্তা, ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক দল, প্রশাসন, আইন ও বিচার বিভাগসহ সর্বস্তরের প্রতিটি মানুষকে ভেজালের বিরুদ্ধে সোচ্চার ও সচেতন হতে হবে।
লেখক: সাংবাদিক



 

Show all comments
  • Kamal Pasha ২৮ এপ্রিল, ২০১৯, ৯:৪৮ এএম says : 0
    রুখবে কে?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ওষুধ


আরও
আরও পড়ুন