নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ঘরোয়া ফুটবলের নতুন মৌসুমকে সামনে রেখে ১৫ অক্টোবর শেষ হলো খেলোয়াড় দলবদল কার্যক্রম। এই কার্যক্রমে অংশ নেয়া স্থানীয় ফুটবলারদের মধ্যে এবার দু’জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এরা হলেন- ঢাকা আবাহনী লিমিটেডের ডিফেন্ডার নাসির উদ্দিন চৌধুরী ও রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির মিডফিল্ডার সোহাগ। এই দু’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা আসন্ন মৌসুমে খেলবেন এক ক্লাবে কিন্তু টাকা নিয়েছেন দুই ক্লাব থেকে। যার সুরাহা চেয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) প্লেয়ার স্টাটাস কমিটির কাছে নালিশ করেছে আবাহনী ও রহমতগঞ্জ।
ঘরোয়া আসরে এক ক্লাব থেকে টাকা নিয়ে ফুটবলারদের অন্য ক্লাবে খেলার অভিযোগ বেশ পুরনো। প্রায় প্রতি বছরই নতুন ফুটবল মৌসুম শুরুর আগে ফুটবলারদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠে। যে কারণে বিপাকে পড়তে হয় ক্লাবকে। বিষয়টি নিয়ে জলও কম ঘোলা হয় না। এবারও এর ব্যতিক্রম নয়। পুরনো সেই অভিযোগ ওঠেছে দু’জন ফুটবলারের বিরুদ্ধে। আসন্ন মৌসুমে যারা খেলবেন ভিন্ন দু’টি ক্লাবের হয়ে। অথচ তারা যে ক্লাবের হয়ে খেলবেন সেই ক্লাব ছাড়াও অন্য আরেকটি ক্লাবের কাছ থেকে টোকেন মানি নিয়েছেন। এমন অভিযোগে অভিযুক্ত ঢাকা আবাহনী নির্ভরযোগ্য ডিফেন্ডার নাসির উদ্দিন চৌধুরী। জানা গেছে, আবাহনীর কাছ থেকে টোকেন মানি নিয়ে নাসির দলবদল করেছেন বসুন্ধরা কিংসের পক্ষে। এছাড়া গেল মৌসুমে আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের হয়ে খেলা মিডফিল্ডার সোহাগ নতুন মৌসুমে রহমতগঞ্জের পক্ষে খেলার জন্য ক্লাবটির কাছ থেকে টোকেন মানি নেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। সোমবার দলবদলের শেষ দিনে সোহাগ সাদাকালোদের পক্ষেই স্বাক্ষর করেন। এমন ঘটনায় ক্ষীপ্ত হয়েছে আবাহনী ও রহমতগঞ্জ কর্তৃপক্ষ। তারা ইতোমধ্যে বাফুফের প্লেয়ার স্টাটাস কমিটির কাছে নালিশ করে এ দুই ফুটবলারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে আবেদন সহ দলবদলে তাদের নিষেধাজ্ঞা চেয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।