পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের অপরিসীম দুঃখ-কষ্ট অবসানে পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান জানিয়েছে পাকিস্তান। জাতিসংঘে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মালিহা লোধি বলেছেন, কাশ্মিরি জনগণ অপরিসীম দুঃখ-কষ্টের মধ্যে রয়েছে। এ পরিস্থিতির ইতি টানতে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে কার্যকরি ও গঠনমূলক পদক্ষেপ জরুরি। তিনি আরও বলেছেন, ভারত সরকার কাশ্মীর সংকট সমাধানে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব বাস্তবায়ন না করায় তা গোটা বিশ্বের জন্যই একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে। মালিহা লোধি বলেন, কাশ্মির সমস্যার সমাধান হলে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ফিরে আসবে এবং ইসলামাবাদ ও নয়া দিল্লির মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ক্ষেত্রেও তা ভূমিকা রাখবে। ২০১৬ সালের ৮ জুলাই কাশ্মিরে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে হিজবুল মুজাহিদিন কমান্ডার বুরহান ওয়ানি নিহত হওয়ার পর থেকে সেখানে উত্তেজনা বেড়ে গেছে। ওই ঘটনার পর থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহতের ঘটনাও বেড়েছে। জাতিসংঘের নিরাত্তা পরিষদের প্রস্তাব মেনে গণভোটের মাধ্যমে কাশ্মির সংকটের সমাধান করা হলে কাশ্মিরিদের অপরিসীম দুঃখ-কষ্টের অবসান ঘটবে বলে পাকিস্তানের পাশাপাশি কাশ্মিরের অনেক নেতাও মনে করেন। পার্সটুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।