মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। সবচেয়ে বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করে চীন। ইন্টারনেট ওয়ার্ল্ড স্ট্যাটস প্রকাশিত এক পরিসংখ্যান থেকে এমন তথ্য জানা গেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৮ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। ২০০০ সালে এ সংখ্যা ছিল এক লাখ। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে চীনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিলেন ৭৭ কোটি ২০ লাখ। এর পরেই রয়েছে ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও জাপানের অবস্থান। আর তারপরেই বাংলাদেশ। চীনে ২ কোটি ২০ লাখ ইন্টারনেট সেবা গ্রহণকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৭ কোটি ২০ লাখে। সেখানে ইন্টারনেটের সহজপ্রাপ্যতা শতকরা ৫৫.৮ ভাগ।
গত দশ বছরে অস্বাভাবিকহারে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়েছে এশিয়ায়। ভারতে গত দশ বছরে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ লাখ থেকে লাফিয়ে ২০১৭ সালে দাঁড়িয়েছে ৪৬ কোটি ২০ লাখে। এ বছর তা বৃদ্ধি পেয়ে ৫০ কোটিতে দাঁড়াতে পারে। গত দশকে ইন্দোনেশিয়াতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০ লাখ থেকে বেড়ে ১৪ কোটি ৩০ লাখে দাঁড়িয়েছে। আর জাপানে তা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৮০ লাখে। ফিলিপাইনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ৭০ লাখ এবং ভিয়েতনামে ৬ কোটি ৪০ লাখ। থাইল্যান্ডে গত ১০ বছরে ইন্টারনেট সুবিধা পেয়েছেন ৫ কোটি ৭০ লাখ মানুষ। ২০০০ সালে এক্ষেত্রে জাপান ছিল এক নম্বরে। আর দক্ষিণ কোরিয়া ছিল দুই নম্বরে। বর্তমানে সেখানে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছেছে ৪ কোটি ৭০ লাখ মানুষের কাছে। এক দশক আগে পাকিস্তানে ইন্টারনেট সুবিধা পেতেন এক লাখ ৩০ হাজার মানুষ। গত বছর শেষ নাগাদ সেখানে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছেছে ইন্টারনেট। একই সময়ে মালয়েশিয়া, নেপাল ও মিয়ানমারে যথাক্রমে ২ কোটি ৫০ লাখ, এক কোটি ৮০ লাখ ও এক কোটি ৬০ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছেছে এই সেবা। সূত্র : ডাটালিডস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।