পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং সংখ্যালঘুদেরদের সুরক্ষায় সহনশীল ইসলামি নীতিমালা প্রণয়ন করতে চান মালয়েশিয়ায় প্রধানমন্ত্রী ড. মাহাথির মোহাম্মদ। এই উদ্দেশ্য কুয়ালালামপুর, পুত্রাজায়া এবং লাবোয়ানের মসজিদ ও ধর্মীয় সংস্থাগুলোর প্রশাসন নিরীক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে দেশটির ফেডারেল টেরিটোরিস মন্ত্রণালয়কে। মঙ্গলবার নিউজ পোর্টাল ‘মালয়েশিয়ান ইনসাইট’-এর প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ফেডারেল টেরিটোরিস মন্ত্রী খালিদ সামাদ এখন থেকে মসজিদ ও ধর্মীয় সংস্থাগুলোর প্রশাসনিক দিক পরিচালনা এবং ইসলাম নিয়ে নতুন সরকারের নীতি বাস্তবায়নের বিষয়ে আলোকপাত করবেন। অন্যদিকে, ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক মন্ত্রী মুজাহিদ ইউসুফ রাউয়া আরো সংহত ও প্রগতিশীল নীতিমালা প্রণয়নের ওপর ফোকাস করবেন। খালিদকে উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী ডা. মাহাথির মোহাম্মদ ইসলামের এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখতে চান, যেখানে মুসলমানরা অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবেন এবং তাদের সুরক্ষা দেবে। খালিদ বলেন, ‘ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রশাসনিক বিষয়গুলোতে জড়িত হোক- প্রধানমন্ত্রী তা চান না।’ তিনি বলেন, ‘এর পরিবর্তে মাহাথির চাচ্ছেন-ধর্ম মন্ত্রণালয় ধর্মীয় বিষয়গুলোর সামগ্রিক নীতি, দর্শন এবং দেশের জন্য ইসলামকে বুঝার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিক।’ এর আগে যুক্তরাষ্ট্রীয় অঞ্চলের সকল মসজিদ, মুফতির কার্যালয়, যাকাত ডিপার্টমেন্ট ও ইসলামিক অ্যাফেয়াস কাউন্সিল- ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইসলামিক অ্যাফেয়াস ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট কর্তৃক পরিচালিত হতো। প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাবেক বারিসান ন্যাশনাল প্রশাসনের কট্টরপন্থী ইসলাম থেকে সহনশীল ইসলামিক নীতি প্রণয়ন করতে চাচ্ছে পাকাতান হারাপান সরকার। মালয় মেইল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।