পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে সিউল-পিয়ংইয়ং চুক্তিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান। তিনি বলেন, কোরীয় উপদ্বীপে চলমান শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করতে তুরস্ক প্রস্তুত আছে। গত বুধবার সিউলে রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এই অভিমত ব্যক্ত করেন এবং অভিনন্দন জানান। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জন উনের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য মুন জায়ে ইনকে ধন্যবাদ জানিয়ে এরদোগান বলেন, আমি মনে করি উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার নেতাদের মধ্যেকার বৈঠকটি বিশ্বের ভীতি ও উদ্বেগ দূর করবে। আমরা আশা করি আপনাদের এই সংকল্প অব্যাহত থাকবে। এই আলোচনার সফলতার জন্য আমরা আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়া যদি অন্যান্য দেশের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যায়, তবে এই প্রক্রিয়া আরো ভাল উন্নতির পথ তৈরি করতে পারে। চলমান এই প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করার জন্য তুরস্ক প্রস্তুত আছে। গত ২৭ এপ্রিল উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার নেতৃবৃন্দ পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা পুরোপুরি বন্ধ করতে ও কোরিয়ান উপদ্বীপে স্থায়ী শান্তির জন্য সম্মত হয়েছেন। ১৯৫০-এর দশকে কোরীয় যুদ্ধের সময় তুর্কি বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের কমান্ডের অধীনে কাজ করেছিল এবং ওই যুদ্ধে ৭৭৪ জন তুর্কি সৈন্য নিহত হয়েছিল। দক্ষিণ কোরিয়ায় এরদোগানের সফরের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হচ্ছে দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করা। উভয় পক্ষ বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সম্পর্ক আরো জোরদার করতে সম্মত হয়েছেন। এর আগে বৈঠকের জন্য সিউলে নিজ কার্যালয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানান দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন-জায়ে-ইন। হুরিয়েত ডেইলি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।