পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৫৭ ধারায় আটকের পর ছেড়ে দেয়া হয়েছে বিডি জবসের সিইও ও বাংলাদেশ অ্যাসোয়িশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি এ কে এম ফাহিম মাসরুরকে (৪৮)। আটকের কয়েক ঘণ্টা পর তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ডিসি (গণমাধ্যম) মাসুদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, গতকাল সকালে ফাহিম মাসরুরের ফেসবুক আইডির বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য তাকে ডেকে আনা হয়েছিল। গতকাল বুধবার বিকেলেই তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। তার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর ছবির ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন পোস্ট করার অভিযোগ রয়েছে।
ঢাকা মহানগ পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সপক্ষে তার ফেসবুক আইডি থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বিষয়টির অধিকতর তদন্ত চলছে। প্রয়োজনে আবারো ডাকা হবে।
ডিএমপির গণমাধ্যম শাখা এর আগে জানায়, রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিডিজবসের প্রধান কার্যালয় থেকে গতকাল সকালে ফাহিম মাসরুরকে আটক করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে ৫৭ ধারায় তথ্যপ্রযুক্তি মামলা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক গণশিক্ষা সম্পাদক মো. আল সাদিক। গত ২২ এপ্রিল কাফরুল থানায় মো. আল সাদিকের করা মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ফাহিম মাসরুরের ফেসবুক আইডি থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ছবির ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন আপলোড ও শেয়ারসহ উসকানিমূলকভাবে মিথ্যা ও অপমানমূলক স্ট্যাটাস ও তথ্য আপলোড করে অপপ্রচারের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ দেশে অরাজক পরিস্থিতি ও অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করেছে। তিনি একই ধরনের কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এরূপ মিথ্যা, মানহানিকর আইনশৃঙ্খলার অবনতি সৃষ্টিকারী, রাষ্ট্র ও ব্যক্তি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছে। এজাহারে মোট ৮টি অভিযোগ উল্লেখ করেন আল সাদিক বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে এজাহার দিতে সামান্য বিলম্ব হলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।