পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
জম্মু ও কাশ্মীরের ডিজিপি এস পি ভাইদ বলেছেন, বন্দুক দিয়ে কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করা যাবে না, পাকিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত করে আলোচনার মাধ্যমেই এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। টুইটারে লাইভ চ্যাটে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ইচ্ছা হয়, কাশ্মীর সমস্যা এত সহজ হয়ে যাক যে আমি এককথায় জবাব দিয়ে দিতে পারি। কাশ্মীর সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক খেলোয়াড় কয়েক দশক ধরে কাজ করছে। এটি এত সহজ নয়। তার কাছে কাশ্মীর সমস্যার কোনো সমাধান আছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, তবে একটি বিষয় আমার মনে হয়, তা হলো বন্দুক কোনো সমাধান নয়। সব পক্ষকে, এমনকি আমাদের প্রতিবেশীকেও অন্তর্ভুক্ত করা হোক। একমাত্র উপায় হলো, সবাই একসাথে বসে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করা। কাজেই বন্দুক কোনো সমাধান নয়, সহিংসতাও কোনো সমাধান নয়। তিনি বলেন, উপত্যকায় যখন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়, তখন তিনি ‘ব্যথা’ অনুভব করেন। তবে আবারো জোর দিয়ে বলেন, বন্দুকযুদ্ধের ঘটনাস্থলে বিক্ষোভকারীদের কোনো কাজ নেই। অপর এ খবরে বলা হয়, কাঠুয়া অঞ্চলের যাযাবর মুসলিম বাকারওয়াল গোষ্ঠীর ৮ বছর বয়সী মেয়ে আসিফা বানুকে ধর্ষণ ও হত্যায় জড়িতদের বিচারে বিশেষ আদালত প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্থান টাইমস-এর খবরে বলা হয়েছে, শনিবার জম্মু ও কাশ্মীর উচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতিকে ওই দ্রæত বিচার আদালত প্রতিষ্ঠার অনুরোধ জানিয়েছেন মেহবুবা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের এক সূত্রকে উদ্ধৃত করে হিন্দুস্থান টাইমস জানিয়েছে, এমন আদালত প্রতিষ্ঠা করা গেলে ৯০ দিনের মধ্যে আসিফা ধর্ষণ ও হত্যার বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব। আসিফাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যাকান্ডের ঘটনায় এক সরকারি কর্মকর্তাসহ চার পুলিশ সদস্যকে অভিযুক্ত করেছে ভারতের আদালত। মধ্য জানুয়ারির ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মঙ্গলবার দিন অভিযোগপত্র জনসম্মুখে আনা হয়। জানুয়ারিতে এ নিয়ে তেমন উত্তেজনা না হলেও এ ঘটনায় অভিযোগপত্র দেওয়ার পর সোচ্চার হয়ে উঠেছে বলিউডসহ সারা ভারত। হিন্দুস্থান টাইমস জানিয়েছে, মেহবুবার নেতৃত্বাধীন জম্মু ও কাশ্মীরের সরকার অভিযুক্ত চার পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরা হলেন, উপ-পরিদর্শক আনন্দ দত্ত, প্রধান কনস্টেবল তিলক রাজ, বিশেষ পুলিশ কর্মকর্তাদীপক খাজুরিয়া ও সুরেন্দর ভারমা। সাউথ এশিয়ান মনিটর, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।