পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ইকোনমিস্ট ইনটেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) বৈশ্বিক গণতন্ত্রের সূচক-২০১৭ তে বাংলাদেশের অবস্থান ৮ ধাপ পিছিয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের স্কোরও ২০১৬ সালের তুলনায় কমেছে। ২০১৭ সালের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৯২তম এবং স্কোর ১০-এর মধ্যে ৫.৪৩। অথচ ২০১৬ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৪তম এবং এর স্কোর ৫.৭৩। লন্ডনভিত্তিক দ্য ইকোনমিস্ট গ্রæপের গবেষণা ও বিশ্লেষণ বিভাগ ইকোনমিস্ট ইনটেলিজেন্স ইউনিট ৩১ জানুয়ারি বুধবার এই সূচক প্রকাশ করে। তালিকায় আবারও শীর্ষস্থানটি দখল করেছে নরওয়ে। আর মাত্র ১.০৮ স্কোর নিয়ে সূচকের একদম তলানিতে অবস্থান করছে উত্তর কোরিয়া। ১৬৭টি দেশ নিয়ে সূচকটি তৈরি করা হয়েছে।
গণতন্ত্রের অবস্থা পর্যালোচনা করে বিশ্বের দেশগুলোকে স্কোর দেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্চ স্কোর ১০। এর মধ্যে গবেষণায় যাদের স্কোর ৮ তাদেরকে পূর্ণ গণতন্ত্রের দেশ বলে বিবেচনা করা হয়। ইকোনমিস্টের পরিসংখ্যান বলছে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫ শতাংশেরও কম মানুষ ‘পূর্ণ গণতন্ত্রের’ মধ্যে বসবাস করেন। এবার সারাবিশ্বের সার্বিক গণতান্ত্রিক পরিস্থিতিরও অবনতি হয়েছে বলে জানিয়েছে ইকোনমিস্ট। ২০১৬ সালে ১০ স্কোরের মধ্যে সারাবিশ্বের গড় অর্জন ছিল ৫.৫২। কিন্তু এইবার সার্বিক গড় ৫.৪৮। ইকোনমিস্টের সূচকে ৭টি মহাদেশের মধ্যে এশিয়া সার্বিক সূচকে নিচের দিকে রয়েছে। ১০ পয়েন্টের মধ্যে এশিয়ার গড় অর্জন ৫.৬৩।
১৬৭টি দেশ নিয়ে ইকোনমিস্টের এই গবেষণার ক্ষেত্রে ৫টি মানদন্ড অনুসরণ করা হয়ে থাকে। সেগুলো হল- নির্বাচনগুলো অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে কিনা, সরকারে ভারসাম্য আছে কিনা, জনগণকে রাজনীতিতে যুক্ত করা হয় কিনা, জনগণ তাদের সরকারকে সমর্থন করে কিনা এবং নাগরিকরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা পায় কিনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।