নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস রিপোর্টার : ক্রিকেট বিশ্বে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন এই দুজন। একই ম্যাচে দুজন ছুঁলেন দারুণ দুটি মাইলফলক। তিন সংস্করণ মিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১১ হাজার রান স্পর্শ করেছেন তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান ছুঁয়েছেন ১০ হাজার।
গতকাল ত্রিদেশীয় সিরিজে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ১১ হাজার ছুঁতে তামিমের প্রয়োজন ছিল ৭ রান; ১০ হাজারের জন্য সাকিবের প্রয়োজন ছিল ৬৬। তামিম এদিন করেছেন ৮৪, সাকিব ৬৭। ১৮ সেঞ্চুরি ও ৬৮ ফিফটিতে তামিমের রান এখন ১১ হাজার ৭৭। তার মধ্যে আইসিসি বিশ্ব একাদশের হয়ে তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে করেছেন ৫৫ রান। বাকি সব বাংলাদেশের হয়ে। আর ১২ সেঞ্চুরি ও ৬৪ ফিফটিতে সাকিবের রান ১০ হাজার ১।
প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে গত বছরের মার্চে বাংলাদেশে হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ১০ হাজার রান করেছিলেন তামিম। ১০ হাজার করতে তামিমের লেগেছিল ৩১১ ইনিংস। সাকিবের লাগল ৩২৯ ইনিংস। তিন সংস্করণ মিলিয়ে ৩৪ হাজার ৩৫৭ রানের বিশ্বরেকর্ড শচিন টেন্ডুলকারের। ২৮ হাজর ১৬ রান করে দুইয়ে কুমার সাঙ্গাকারা।
একই দিনে দ্রততম হাজারী ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন এনামুল হক বিজয়। ম্যাচে আকিলা ধনঞ্জয়ার গুগলি পড়তে পেরে দারুণ লফটেড শট। বল ছাড়িয়ে গেল সীমানা। নিজেও ছুঁলেন হাজার রানের সীমানা। এই শটেই এনামুল ছুঁয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারে হাজার রান। ১১ বছরের বেশি সময় ধরে রাখা রেকর্ডে শাহরিয়ার নাফীস পেয়েছেন একজন সঙ্গী। বাংলাদেশের হয়ে দ্রæততম হাজার রান করার রেকর্ড এখন যৌথভাবে এই দুজনের। লেগেছে ২৯ ইনিংস। মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচে অবশ্য খুব ভালো কিছু করতে পারেননি বিজয়। বেশ কয়েকবার জীবন পেয়ে শেষ পর্যন্ত আউট হয়েছেন ৩৫ রানে।
শাহরিয়ার রেকর্ডটি করেছিলেন ২০০৬ সালের ৩০ নভেম্বর, খুলনায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচে। সময়ের হিসেবে বাংলাদেশের দ্রæততম অবশ্য এখনও শাহরিয়ারই। অভিষেক থেকে ১ বছর ১৬২ দিনে ছুঁয়েছিলেন ওয়ানডেতে হাজার রান। ৩৪ ইনিংসে হাজার ছুঁয়ে বাংলাদশের দ্বিতীয় দ্রæততম যৌথভাবে নাসির হোসেন ও ইমরুল কায়েস।
দ্রæততম ১ হাজার রানের বিশ্বরেকর্ডটি যৌথভবে পাঁচ জনের। ২১ ইনিংসে হাজার ছুঁয়ে ১৯৮০ সালে রেকর্ডটি গড়েছিলেন ভিভ রিচার্ডস। পরে সেই রেকর্ড স্পর্শ করেছেন কেভিন পিটারসেন, জোনাথন ট্রট, কুইন্টন ডি কক ও বাবর আজম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।