পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, বিগত বছরগুলোতে দেশে যেভাবে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, গুম-খুন, ব্যাংক লুটপাটের মতো ঘটনা ঘটেছে, ২০১৮ সালে এমন সব দেশ বিরোধী কর্মকান্ড পরিহার করে সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও দু:শাসনমুক্ত কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই হবে নতুন বছরে দেশবাসীর প্রত্যাশা। পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, দেশের স্থায়ীশান্তি ও মানবতার সার্বিক মুক্তির জন্য মানুষ ঈমান ও ইসলাম নিয়ে বাঁচতে চায়। নিরাপদে বসবাস, ব্যবসা বাণিজ্য, চলা ফেরা করতে চায়। হয়রানী থেকে মুক্ত থাকতে চায়। সন্তানরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার সুষ্টু পরিবেশ চায়। ন্যায় বিচার ও সুশাসন চায়।
তিনি বলেন, সর্বোপরি ঈমান, ইসলাম ও মানবাধিকার নিয়ে বাঁচার যে চাহিদা তা পূরণে ক্ষমতাসীনরা কার্যকরী পদক্ষেপ নিবে বলে নতুন বছরে দেশবাসী প্রত্যাশা করে। সরকার যদি নতুন বছরে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়ে আগের মতো দুর্নীতি-সন্ত্রাস, দু:শাসন, খুন-গুম, ব্যাংক লুটপাট করে তবে দেশবাসী আগামী নির্বাচনে ব্যালটের মাধ্যমে উচিত শিক্ষা দিবে।
খুনিদের শাস্তি দিতে হবে
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে উপজেলার রাঙিয়ারপোতা গ্রামের ইরাদ আলীর ছেলে ও মাঝপাড়া জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা রবিউল ইসলাম নামে এক ইমামকে কুপিয়ে হত্যা করার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ ও যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন। এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির কারণে সর্বজন শ্রদ্ধেয় মসজিদের ইমাম সাহেবরাও নিরাপদ নয়। এরপূর্বেও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আরো কয়েকজন ইমামকে হত্যা করা হলেও এর কোন বিচার না হওয়ায় এর মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলছে। তারা অবিলম্বে হাফেজ রবিউল ইসলাম-এর খুনিদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।