Inqilab Logo

রোববার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭ আশ্বিন ১৪৩১, ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী


প্রশ্ন : এক ব্যক্তি আমার বেশ কিছু টাকা আত্মসাৎ করেছিল। প্রায় ১৬ বছর আইনি লড়াইয়ের পর আদালতের মাধ্যমে সে টাকা আমি ফেরত পেয়েছি। উক্ত টাকা ছাড়াই আমার নিসাব পরিমান সম্পদ শুরু থেকেই ছিল এবং উক্ত টাকা বাদ দিয়ে আমি আমার সম্পদের যাকাত দিয়ে আসছি। এখন প্রশ্ন এই যে, আত্মসাৎকারীর টাকা ফেরত পাওয়ার এক বছর পর কী এই টাকার উপর যাকাত দিতে হবে নাকি বিগত সব বছরের জন্য যাকাত দিতে হবে। এ আইনি লড়াইয়ে আমার যে পরিমান টাকা ব্যয় হয়েছে তা বাদ দিয়ে অবশিষ্ট টাকার, নাকি ফেরত পাওয়া সম্পূর্ণ টাকার ওপর যাকাত দেব ?

উত্তর : ফেরত পাওয়া সম্পূর্ণ টাকার যাকাত দিতে হবে। ফেরত না পেলে যাকাত দিতে হতো না। ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকলেও যাকাত দিতে হত না। যেহেতু আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে ফেরত পাওয়া গেছে, অতএব বিগত বছরগুলোর যাকাত দিয়ে দেওয়া কর্তব্য। উত্তর...





আমরা জানি যে, রাতের বেলা ঘুমানোর আগে ৪ বার সূরা ফাতিহা, ৩ বার সূরা ইখলাস, ৩ বার দুরুদে ইব্রাহীম, ৪ বার কালেমা তামজিদ ও ১০ বার ইস্তেগফার পড়লে যথাক্রমে ৪০০০ দিনার দান, ১ বার কুরআন খতম করা, জান্নাতের মূল্য দেওয়া, ১ বার হজ্ব করা ও দ্বন্দ্ব মিটিয়ে দেওয়ার নেকী পাওয়া যায়। এখন আমার প্রশ্ন হল, সোয়াবের আশায় বা পরকালে লাভবান হওয়ার জন্য কোন নফল ইবাদত বা এই আমলগুলো পরিমাণে বেশি করলে (যেমন ৩ বারের জায়গায় ৬ বার, ৪ বারের জায়গায় ৮ বার, ৩৩ বারের জায়গায় ৫০ বার পড়লে) বিদাআত হবে কি?

উত্তর : হাদীসে বর্ণিত নিয়ম পালন করাই ঘোষিত সওয়াব পাওয়ার জন্য যথেষ্ট। সুন্নাত নিয়ম সুন্নাতের মতোই করা উচিত। এরপর আপনার ইচ্ছা হলে আরও বেশি নেকীর দোয়া তেলাওয়াত করতে পারেন। এজন্য আলাদা সওয়াব হবে। তবে বর্ণিত নিয়ম ভেঙ্গে নিজের মনের মতো...








আর্কাইভ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ