পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ভূমি ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতি আছে এটা অস্বীকার করা যাবে না বলে জানিয়েছেন ভূমি মন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ। তিনি বলেছেন, বহুদিন ধরে এই দুর্নীতি প্রচলিত আছে তবে সরকার দুর্নীতি রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। গতকাল রোববার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে স্বতন্ত্র সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা জানান।
প্রশ্নকর্তা বলেন, ‘যেখানে ভূমি জরিপ হয়, সেখানকার মানুষ গরীব হয়।’ এর জবাবে ভূমি মন্ত্রী বলেন, প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে ভূমি অফিস তৈরি হবে। এই ভূমি অফিসগুলো আধুনিক ডিজিটাল ব্যবস্থাপনায় চলবে। এর ফলে ঘুষ দুর্নীতি আর থাকবে না। আমাদের দেশে ভূমি ব্যবস্থাপনায় বর্তমানে যে ব্যবস্থা চালু আছে তা আমরা তৈরি করিনি। নবাবী আমল, ব্রিটিশ আমল এবং পাকিস্তান আমলে বিভিন্ন সময়ে যে ব্যবস্থাপনা তৈরি হয়েছিল সেটাই চলে আসছে। ওইসব সরকারের সময় ভূমি ব্যবস্থায় অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি ছড়িয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, ইস্কান্দার মির্জা সরকার, আয়ুব খানের সামরিক শাসনামল থেকে শুরু করে সব সামরিক শাসনের সময় ভূমি ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতির শিকড় গেড়েছে। এই ভূমি ব্যবস্থাপনার দুর্নীতি দূর করতে না পারলে বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত করা যাবে না। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু যে ভূমি ব্যবস্থাপনার স্বপ্ন দেখেছিলেন তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা বাস্তবায়ন করে চলেছেন। ভূমি ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল পদ্ধতি প্রবর্তন করা হচ্ছে। এই আধুনিক ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু হলে ভূমি ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতি থাকবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।