Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইনকিলাব বন্ধের ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না -ডিইউজে নেতৃবৃন্দ

সাংবাদিকদের সমস্যার সমাধানে সম্পাদকের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব

| প্রকাশের সময় : ১১ মে, ২০১৭, ১:১২ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : দৈনিক ইনকিলাবের উদ্ভূত সব সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ইনকিলাব সম্পাদকের সাথে আলোচনায় বসতে চাই। শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
গতকাল ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) দৈনিক ইনকিলাব ইউনিটের উদ্যোগে আয়োজিত এক জরুরী সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। বাদ আসর দৈনিক ইনকিলাব-এর বার্তা কক্ষে ইউনিট চীফ উমর ফারুক আলহাদীর সভাপতিত্বে এ জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
নেতৃবৃন্দ দৈনিক ইনকিলাবের উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে ডিইউজের একটি প্রতিনিধি দল সম্পাদক এ এম বাহাউদ্দীনের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব দেন। এজন্য সম্পাদকের সাথে আলোচনা করে একটি শান্তিপূর্ণ আলোচনার পরিবেশ তৈরির জন্য ইনকিলাব ইউনিটকে দায়িত্ব দেয়া হয়। আলোচনায় অংশ নিয়ে ডিইউজে সভাপতি বলেন, মাওলানা এম এ মান্নান দৈনিক ইনকিলাব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এদেশে ইসলামী এবং জাতীয়বাদী চেতনার ঝান্ডা উড্ডীন করেছেন। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপোষহীন। অতীতে ইনকিলাব পত্রিকার ওপর ঝড়ঝঞ্ঝা এসেছে আবার উতরেও গেছে। এবার যে সমস্যা এসেছে তারও সমাধান হবে ইনশা আল্লাহ। তিনি বলেন, মাওলানা এম এ মান্নানের স্মৃতিবিজড়িত প্রতিষ্ঠান ইনকিলাব বন্ধ হোক এটা আমরা কখনও চাই না। দৈনিক ইনকিলাবের প্রকাশনা অব্যাহত রেখে আমরা আমাদের সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় করতে চাই। দৈনিক ইনকিলাব বন্ধ হয়ে গেলে অনেক সাংবাদিক-কর্মকর্তা ও কর্মচারী বেকার হয়ে যাবে- এটা আমরা চাই না। দৈনিক ইনকিলাব চালু রেখে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই আমরা সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান চাই।
এজন্যই ইনকিলাব সম্পাদকের সঙ্গে আমরা জরুরী ভিত্তিতে আলোচনায় বসতে চাই। তিনি বলেন, তিনি মাওলানা এম এ মান্নানের সুযোগ্য সন্তান, তিনি সমস্যা সমাধানে আন্তরিক হবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি।
সহ-সভাপতি খুরশিদ আলম বলেন, গণহারে ছাঁটাই বন্ধ করতে হবে। যাদেরকে ছাঁটাই করা হয়েছে তাদের যাবতীয় পাওনা বুঝিয়ে দিতে হবে। এজন্য ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দসহ সম্পাদকের সাথে আলোচনায় বসার জন্য ইনকিলাব ইউনিট চীফকে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করতে হবে। অনতিবিলম্বে তাঁর সাথে বসে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে। একই সঙ্গে আমরা চাই, যেন ইনকিলাব পত্রিকার প্রকাশনা অব্যাহত থাকে।
ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান বলেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন একটি সুশৃঙ্খল সংগঠন। কোন বিশৃঙ্খলা এই সংগঠন মেনে নিতে পারে না। আমরা সুশৃঙ্খলভাবে নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আমাদের সাংবাদিক ভাইদের ন্যায্য অধিকার আদায় করতে চাই। চাকরি থেকে অব্যাহতি, নিয়োগ এগুলো প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু চাকরি থেকে অব্যাহতি হতে হবে নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। তাদের যাবতীয় বেতনাদি দিয়ে বিদায় করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ডিইউজে ইনকিলাব ইউনিট চীফ উমর ফারুক আলহাদী বলেন, আমি চাই, যে সমস্যার উদ্ভব হয়েছে তা অনতিবিলম্বে নিরসন হোক। তবে তা হতে হবে শান্তিপূর্ণ উপায়ে। যাদের চাকরি গিয়েছে বা পদত্যাগ করেছেন তারাও আমাদের সহকর্মী ও ভাই। এখন যাদের চাকরি গেছে এবং কাজ করছেন তারাও আমাদের ভাই। যার যার প্রাপ্য অধিকার আদায় হোক এটা আমি চাই। কিন্তু কোন অবস্থাতেই কোন ধরনের বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে দেয়া হবে না। ডিইউজে নেতৃবৃন্দের পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত অনুসারেই আমাদের অধিকার আদায়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। তিনি বলেন, চাকরি হারানোর বেদনা আমি বুঝি, কারণ, আমার চাকরি গিয়েছিল। কী দুর্বিষহ কষ্টে আমার দিন কেটেছে সে কষ্টের কথা আমি জানি। আজ যারা আমার প্রিয় সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিকে ব্যবহার করে নিজের চাকরি ফিরে পাবার জন্য বিভিন্ন মহলে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন, সেদিন তারা কোথায় ছিলেন? একটি বারও তো এ ব্যাপারে কোন কথা বলেননি। বরং কতিপয় নেতা তিনটি পদ হাতিয়ে নিয়েছিলেন আমার ও নূরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে। আজ যারা চাকরি হারিয়েছেন তাদের দুঃখে আমিও দুঃখিত, ব্যাথিত, মর্মাহত। আমি চাই, আপনাদের ন্যায্য পাওনাদি আপনারা পান। তবে একটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাক এটা আমি চাই না। আমি চাই না, আমাদের বেকারত্বের তালিকা আরো দীর্ঘ হোক।
আপনার অধিকার আদায় করতে গিয়ে আমার পেটে লাথি মারার অধিকার আপনার নেই। আমরা চাই, ইনকিলাবের প্রকাশনা অব্যাহত থাক এবং আমাদের ভাইয়েরা যেন শান্তিপূর্ণভাবে কাজ করতে পারেন। পাশাপাশি সম্পাদক মহোদয়ের কাছে আমার আকুল আবেদন, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সাথে বসে আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান করার উদ্যোগ নেবেন। তিনি দৃঢ়তার সাথে বলেন, আমার বিশ্বাস, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ আলোচনার জন্য যে প্রস্তাব দিয়েছেন তা সম্পাদক মহোদয় অবশ্যই বিবেচনায় নিবেন। আমি মনে করি, ইনকিলাব বেঁচে থাকলে কর্মরত সাংবাদিকরাও বেঁচে থাকবে।
বিশেষ সংবাদদাতা নূরুল ইসলাম বলেন, আমরা যারা এখনো ইনকিলাবে কর্মরত আছি তাদের রুটি-রুজির ওপর কেউ যেন হাত না দেয়। আপনারা আপনাদের অধিকার আদায় করেন, কিন্তু আমাদের কাজের ওপর কোন হস্তক্ষেপ করবেন না।
সহকারী সম্পাদক জামালুদ্দীন বারী বলেন, যাদের চাকরি গেছে তাদের দুঃখে আমরাও মর্মাহত। কিন্তু আমরা যারা এখনো চাকরিতে বহাল আছি, তাদের কেন কাজ করতে দিবেন না? কেন আমাদেরকে অফিসে প্রবেশ করতে বাধা দিচ্ছেন। আমরা কী দোষ করেছি? তিনি বলেন, ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ, যারা আমাদের বেকারত্বের তালিকা আরো দীর্ঘ করার পাঁয়তারা করছেন, তাদের সনাক্ত করুন, তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিন। আমি যেন শান্তিপূর্ণভাবে কাজ করতে পারি সে পরিবেশ তৈরি করুন। আমার কাজে বাধা দেবার অধিকার কারো নেই।
অন্য নেতৃবৃন্দ বলেন, দৈনিক ইনকিলাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একটি শক্তিশালী ইউনিট রয়েছে। এই ইউনিটকে পাস কাটিয়ে কোন হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না এবং ইনকিলাব বন্ধের ষড়যন্ত্রকারীদের পাতা ফাঁদে পা দেয়া যাবে না। ইনকিলাবকে চালু রেখেই এর উদ্ভূত সমস্যার সমাধান করতে হবে। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন যেকোন মূল্যে ইনকিলাবের সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কবি আব্দুল হাই শিকদার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি খুরশিদ আলম ও সৈয়দ আলী আসফার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, কোষাধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন হাসনাত, দফতর সম্পাদক এরফানুল হক নাহিদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আকন আব্দুল মান্নান, ডিইউজে বাসস ইউনিট প্রধান আবুল কালাম মানিক, দৈনিক নয়া দিগন্ত ইউনিট প্রধান ফয়েজুল্লাহ ভূঁইয়া, ডা. মেহেদী মাসুদ, দৈনিক ইনকিলাবের বিশেষ সংবাদদাতা স্টালিন সরকার, নূরুল ইসলাম, সহকারী সম্পাদক জামালুদ্দীন বারী, দৈনিক ইনকিলাবের ডেপুটি ইউনিট চীফ মুহাম্মদ সানাউল্লাহ প্রমুখ। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইনকিলাবের বার্তা সম্পাদক এ, এস, এম হাফিজুর রহমান, বিএফইউজের সহ-সভাপতি দৈনিক ইনকিলাবের সিনিয়র সহকারী সম্পাদক মুনশী আব্দুল মান্নান, ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইনকিলাবের চীফ রিপোর্টার রফিক মোহাম্মদ, সিনিয়র রিপোর্টার আব্দুর রহিম, শামসুল ইসলাম, স্পোর্টস রিপোর্টার জাহেদ হোসেন খোকন, ইমামুল হাবিব বাপ্পি, সিনিয়র ফটো সাংবাদিক ইকবাল হাসান নান্টু, ফটো সাংবাদিক মতিউর সেন্টু, এস এ মাসুম, স্টাফ রিপোর্টার ফারুক হোসেন, হাসান সোহেল, তাকি মোহাম্মদ জোবায়ের, মালেক মল্লিক, সহ-সম্পাদক আলম শামস, এখলাসুল হক, জহির হাসান, প্রমুখ।



 

Show all comments
  • তুষার ১১ মে, ২০১৭, ১০:৪৯ এএম says : 0
    শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত
    Total Reply(0) Reply
  • মুন্না ১১ মে, ২০১৭, ১০:৫৪ এএম says : 0
    ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
    Total Reply(0) Reply
  • আশিক ১১ মে, ২০১৭, ১০:৫৮ এএম says : 0
    দৈনিক ইনকিলাবের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সহ্য করবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • মো: সমির ১১ মে, ২০১৭, ৬:১৩ পিএম says : 0
    আমি একটা কথা ই বলবো ইনকিলাব বন্ধ হলে আমার নিউজ পড়া বন্ধ কেননা ইনকিলাব এর মত দেশ প্রেমিক পত্রিকা বাংলাদেশে আর একটা আছে বলে আমার মনে হয়না । অতএব কারও ষড়যন্ত্রে পা দেয়া উচিৎ নয়। আল্লাহ আমাদের হেফাযত করুক । আমীন
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ১২ মে, ২০১৭, ৭:২২ এএম says : 0
    আজ শুক্রবার আমি কয়েকদিন পর পত্রিকা খুললেই এই সংবাদটা আমার দৃষ্টি আকর্ষন করে। আমি সংবাদটা পাঠ করার পর খুবই দুঃখ পেয়েছি। ইনকিলাব এমন একটা প্রতিষ্ঠান যার গ্রহণযোগ্যতা আকাশ চুম্বি, এমন একটা পত্রিকায় এধরনের ঘটনা ঘটতে পারে এটা সহজে বিশ্বাস যোগ্য নয়। সংবাদে যেটা ফুটে উঠেছে সেটা হচ্ছে কিছু লোককে কর্তিপক্ষ চাকুরিচুত করেছে এটা খবুই স্বাভাবিক। কিন্তু প্রশ্ন আসে এই ছাটাইটা আইনসংগত কিনা; যদি সেটা না হয়ে থাকে তার জন্য শান্তিপূর্ন ভাবে সমাধান করতে হবে। মার দাঙ্গা করে সমস্যার সমাধান হয়না বরং আরো বেশী সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে এটাই বার বার প্রমানিত হয়েছে। বিশেষ করে পত্রিকায় যারা চাকুরি করেন তারা উচ্চ শিক্ষিত এবং সমাজ তাদেরকে সম্মান করে থাকে। এখন এদের মধ্যেই যদি এধরনের অবস্থা হয় তাহলে সাধারনরা এটাকে কিভাবে নিবে এটাকি ভাবার বিষয় নয়??? আমি পত্রিকার মাধ্যমেই ইনকিলাব পত্রিকার সম্পাদক বাহাউদ্দিন সাহেবকে চিনি এবং তার বিভিন্ন বক্তব্য পড়ে তাকে জেনেছি। এতে আমার কাছে মনে হয়েছে তিনি কোন বে-আইনিভাবে কোন কাজ করার মত লোক নন। এটা অবশ্যই আমাদেরকে মেনে নিতে হবে যে, ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী হতে না পারলে ব্যবসা টিকবে না এটাই সত্য। আমি বিশ্বাস করি বাহাউদ্দিন সাহেব কোন সিদ্ধান্তই অবাস্তব বা ব্যাক্তি স্বার্থে নিবেন না। যদিও আমি জানিনা কি প্রস্তাব দেয়া হয়েছে তারপরও আমি আশা করছি ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ সম্পাদক সাহেবকে আলোচনার জন্য যে প্রস্তাব দিয়েছেন সেটা তিনি বিবেচনায় নিবেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে প্রতিষ্ঠান যদি টিকে থাকে তাহলেই সেখানে কাজ থাকবে আর কাজ থাকলেই সেখানে জীবিকা নির্বাহ করার ব্যবস্থা থাকবে। এখন কারা সেখানে থাকছে আবার কারা বিদায় হয়ে নতুন মুখ আসছে এসব বিষয় হতে পারেনা। বিষয় হচ্ছে প্রতিষ্ঠান একে কোন ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেয়া যাবে না এটাই সত্য। আমি জোর গলায় বলতে চাই ইনকিলাব এমন একটি প্রতিষ্ঠান কোন ব্যাক্তি বা গুষ্টির স্বার্থে এই প্রতিষ্ঠানকে কোন ভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ হতে দেয়া যায়না। এর জন্য যাযা করা প্রয়োজন আমি মনে করি সেটা করা দরকার। পরিশেষে আমি ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) দৈনিক ইনকিলাব ইউনিট যে উদ্যোগ নিয়েছে সেটাকে স্বাগতম জানিয়ে তাদের প্রচেষ্টারকে আমি সমর্থন জানাচ্ছি। আমি আমাদের সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ্‌তালার কাছে প্রার্থনা করছি তিনি যেন এই প্রচেষ্টাকে সাফল্য মণ্ডিত করেন। আমীন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইনকিলাব

২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ