পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নোমান গ্রুপের দেয়া ২ হাজার কোটি টাকার মানহানি মামলায় জামিন লাভ করেছেন দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন। গতকাল (বুধবার) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শফিউদ্দিনের আদালত তাকে এ জামিন দেন। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট সৈয়দ আহমেদ গাজী, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান, আব্দুল আজিজ প্রমুখ।
আবেদনের শুনানিতে সৈয়দ আহমেদ গাজী বলেন, নোমান গ্রুপ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে একাধিক ব্যাংক থেকে অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। নাম মাত্র জামানত দিয়ে, একই সম্পত্তি একাধিক ব্যাংকে বন্ধক রেখে, কখনও বা অন্যের মালিকানাধীন জমি মর্টগেজ দিয়ে তিনি এ ঋণ নেন। ঋণ জালিয়াতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দায়মুক্তি দিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন নোমান গ্রুপের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ধামাচাপা দেয়। এ বিষয়ে রিট হলে দুদকে, হাইকোর্ট দুদকের অনুসন্ধান সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র তলব করেন। অর্থ লোপাটের বিষয়টি আড়াল করতেই নোমান গ্রুপের চেয়ারম্যান তাদের একজন এমপ্লয়ীকে দিয়ে গত ২৩ নভেম্বর মানহানি মামলাটি করিয়েছেন। চাপ সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই হয়রানিমুলক এ মামলা দায়ের করা হয়।
শুনানি শেষে আদালত একহাজার টাকা মুচলেকায় ইনকিলাব সম্পাদকের জামিন মঞ্জুর করেন।
প্রসঙ্গত গত ৩১ অক্টোবর ‘ঋণের নামে হাতিয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করে দৈনিক ইনকিলাব। এ ঘটনায় সংক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জনৈক মুরাদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন এবং বিশেষ প্রতিবেদক সাঈদ আহমেদকে বিবাদী করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।