গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
খুলনা ব্যুরো : খুলনা মহানগরীতে গত সোমবার দিবাগত রাতে স্কুল শিক্ষক ও একজন প্রকৌশলীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মুখোশ পরা ডাকাত দল এ দুই বাড়ীর সদস্যদের হাত, পা ও মুখ বেঁধে বিপুল টাকার সোনার গয়না লুট করে। নগরীর ছবেদা তলার ৬০নং জাহিদুর রহমান সড়কের চৌধুরী ভিলায় এ ঘটনা ঘটে। এ দুই বাসা থেকে দস্যুদল নগদ অর্ধলক্ষাধিক টাকা ও ৪০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানান, সোমবার দিবাগত গভীর রাতে ১৫-১৬ জন ডাকাতের একটি দোতলা বাড়ির নিচতলার বাম পাশের গ্রীল কেটে ভাড়াটিয়া সুলতানা হামিদ আলী বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক এসএম রফিকুল হক বাচ্চুর ঘরে প্রবেশ করে। তার ও তার স্ত্রীর হাত মুখ বেঁধে চারটি মোবাইল ফোন সেট, ১৫ হাজার টাকা ও সোনার গয়না লুট করে দ্বিতীয়তলায় যায় ডাকাতরা।
বাড়ির মালিক খুলনা ওয়াসার অবসরপ্রাপ্ত প্রকৌশলী হাবিবুল আলম চৌধুরীর চাচাতো ভাই সাবেক পুলিশ সুপার মো. শহীদুল হক বলেন, ‘দোতলা বাড়ির নিচতলার ভাড়াটিয়ার ঘরের গ্রীল কেটে ও দরজা ভেঙে তাদের ঘরে ডাকাতি করে দোতলায় ওঠে ডাকাতরা। সেখানে তার ভাই, স্ত্রী ও ছেলের হাত, পা ও মুখ বেঁধে আলমারি খুলে নগদ ৫২ হাজার টাকা ও ২৫-৩০ ভরি স্বর্ণের গয়না লুট করে নিয়ে যায়।’ দুই বাসায় মিলে অন্তত ৪০ ভরি সোনা ডাকাতরা নিয়ে গেছে বলে দাবি করে তিনি জানান, ডাকাতদের কাছে ধারালো অস্ত্র যেমন দাসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ছিল। খুলনা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, একজন স্কুল শিক্ষকের বাসা থেকে নগদ ১৪-১৫ হাজার টাকা ও পৌনে তিন ভরি সোনার গয়না এবং প্রকৌশলী হাবিবুল আলমের বাসা থেকে ১৪-১৫ হাজার টাকা, চারটি মোবাইল ফোন সেট ও ১৮ ভরির মতো সোনার গয়না নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।