পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : গোবিন্দগঞ্জে চিনিকলের বিরোধপূর্ণ জমি থেকে উচ্ছেদের সময় সাঁওতালদের ঘরে আগুন দেয়ার ঘটনায় গাইবান্ধার মুখ্য বিচারিক হাকিমের তদন্ত প্রতিবেদন জমা পড়েছে হাইকোর্টে। শুনানি শুরু হয়েছে।
আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি ও আদেশের জন্য দিন ঠিক করেছেন আদালত। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু জানান, গাইবান্ধার মুখ্য বিচারিক হাকিম মো. শহিদুল্লাহ গত রোববার সুপ্রিমকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ওই প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে বলা হয়েছে, মূল প্রতিবেদন ৬৫ পৃষ্ঠার। প্রতিবেদন মঙ্গলবার আদালতে শুনানির জন্য তোলা হবে বলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জানান। সাঁওতালদের ঘরে পুলিশের আগুন দেয়ার একটি ভিডিও নিয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তুমুল আলোচনা শুরু হলে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর এই তদন্তের আদেশ দেন।
উচ্ছেদ অভিযানে ঘরবাড়িতে আগুন দেয়ার ঘটনায় কারা জড়িত এবং সেখানে পুলিশের কোনো সদস্য জড়িত কি না- তা তদন্ত করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল গাইবান্ধার মুখ্য বিচারিক হাকিমকে।
ফেসবুকে আসা ভিডিওর স্ক্রিনশট ফেসবুকে আসা ভিডিওর স্ক্রিনশট ঘটনার প্রায় এক মাস পর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আসা একটি ভিডিওর ভিত্তিতে সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, সাঁওতাল পল্লীর ভেতরে পুলিশ সদস্যরা গুলি ছুড়ছেন। কয়েকজন পুলিশ সদস্য একটি ঘরে লাথি মারছেন এবং পরে এক পুলিশ সদস্য ওই ঘরে আগুন জ্বালিয়ে দেন। পুলিশের সঙ্গে সাধারণ পোশাকে থাকা আরেকজন আগুন অন্য ঘরে ছড়িয়ে দিতেও সহায়তা করেন।
ভিডিওর একটি অংশে আরও কয়েকটি ঘরে আগুন দিতে দেখা যায় পুলিশ সদস্যদের। তাদের মাথায় ছিল হেলমেট, একজনের পোশাকের পিঠে ডিবি, আরেকজনের পুলিশ লেখা ছিল। পরবর্তীতে এক রিট আবেদনকারীর সম্পূরক আবেদনে হাইকোর্ট বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।