পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগের সদ্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিচারিক মর্যাদা (জাজশিপ) প্রত্যাহার চেয়ে প্রেসিডেন্ট বরাবর আবেদন করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মোজাম্মেল হক। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে প্রেসিডেন্টর কার্যালয়ে আবেদনটি দাখিল করেন বলে জানিয়েছেন ওই আইনজীবী। জাজশিপ প্রত্যাহার বলতে এ আইনজীবী বুঝিয়েছেন, বিচার বিভাগের প্রয়োজনে কোনোদিন যেন বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক মামলা নিষ্পত্তি করতে বেঞ্চে বসতে না পারেন। আর্মি অফিসাররা অবসরে গেলে তার দায়িত্ব কর্তব্য যেমন শেষ হয় না, তেমনি কোনো বিচারপতি অবসরে গেলে তার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না উল্লেখ করে আইনজীবী আরো বলেন, যেকোনো বিচারপতি অবসরে যাওয়ার পরও রাষ্ট্রের প্রয়োজনে প্রধান বিচারপতি মনে করলে তাকে বিচারিক কাজে নিয়োগ দিতে পারবেন। কিন্তু এই বিচারপতি যেন কোনোদিন তার নামের আগে বিচারপতির পদ ব্যবহার না করতে পারেন, পাশাপাশি কোনো সুযোগ সুবিধাও যেন না নিতে পারেন। কারণ তিনি বিচার বিভাগের প্রধান তথা প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে নানাভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন। যেটি কোনো বিবেকবান ব্যক্তির পক্ষে উচিত নয় বলেও তিনি মন্তব্য করেন। প্রধান বিচারপতি খালেদা জিয়ার পক্ষে কথা বলেছেন এটা কি করে বলেন বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। উনী (প্রধান বিচারপতি) বিচার বিভাগের প্রধান। তিনি আরো বলেন, অবসরপ্রাপ্ত এ বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের ৫০০ আইনজীবীকে হেনস্তা ও অপমান করেছেন। এ বিচারপতির বিরুদ্ধে আমি প্রধান বিচারপতির কাছে বিচার চেয়ে একটি আবেদন করেছিলাম। সে আবেদনের শুনানি করে এ বিচারপতির বিরুদ্ধে জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের আদেশ দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।