পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীর কর্ণফুলী থানা এলাকায় পুলিশের এক সোর্সকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে মইজ্জার টেকের অদূরে সিডিএ আবাসিক এলাকায় সড়কের পাশে তার লাশ পাওয়া গেছে। তার নাম মোহাম্মদ কায়েস (৩৩)। তিনি পটিয়া উপজেলার কোয়ে গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে। তার তিন সন্তান রয়েছে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) বন্দর জোনের উপ-কমিশনার শাকিলা সুলতানা ইনকিলাবকে বলেন, কায়েসকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তার নাড়িভুরি বের হয়ে গেছে। প্রতিহিংসার বশে খুনের ঘটনা হতে পারে বলেও জানান তিনি। কর্ণফুলী থানার ওসি দুলাল মাহমুদ জানান, নিহত কায়েসের পেটে বুকেসহ ধারালো অস্ত্রের ৬-৭টি আঘাতের চিহ্ন আছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, অন্য কোথাও খুনের পর লাশ এখানে এনে ফেলা হয়েছে।
তার বাবা জানিয়েছেন, কায়েস একসময় বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। শুক্রবার দুপুরে তিনি বাড়ি থেকে বের হন। রাত ১১টার সময়ও টেলিফোনে স্ত্রীর সাথে কায়েসের কথা হয়েছিল। খুনের শিকার কায়েসের মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ কিছুই খোয়া যায়নি বলে জানান ওসি দুলাল মাহমুদ। লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।