মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কর্ণাটকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তায় গলদ! জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে রোড শো চলছিল সেখানে। রাস্তায় দু’পাশে ছিলেন অসংখ্য মানুষ। গাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে জনতার অভিবাদন গ্রহণ করছিলেন মোদি। আচমকা হাতে মালা নিয়ে নিরাপত্তার বলয় ভেঙে ঢুকে পড়েন এক যুবক। তিনি গাড়ির কাছে প্রধানমন্ত্রীর গলায় মালা পরানোর চেষ্টা করেন। শেষ পর্যন্ত তাকে নিরস্ত করেন উপস্থিত নিরাপত্তারক্ষীরা।
বৃহস্পতিবার স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন। যা গোটা দেশে জাতীয় যুব দিবস হিসেবেও পালিত হচ্ছে। সেই উপলক্ষে কর্ণাটকের হুবলিতে ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রোড শো। সেখানে আচমকা নিরাপত্তায় গলদ ধরা পড়ল। রাস্তার দু’পাশে ভিড় জমিয়ে ছিলেন অসংখ্য মোদিভক্ত জনতা। এসইউভি-র একপাশের দারজা খুলে দাঁড়িয়ে অভিবাদন গ্রহণ করছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তখনই আচমকা এক যুবক নিরাপত্তা বলয় টপকে গাড়ির কাছে পৌঁছে যায়। সে নিজে হাতে মোদিকে মালা পরানোর চেষ্টা করছিল। শেষ মুহূর্তে ওই যুবককে নিরস্ত করে এসপিজি বা স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপের কর্মীরা। যদিও ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী যুবকের থেকে মালাটি ছিনিয়ে নেন। হাতের ইশারায় নিরাপত্তারক্ষী এবং যুবককে শান্ত হতে বলেন তিনি।
প্রসঙ্গত, বছর খানেক আগে পাঞ্জাব সফর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন উঠেছিল। ফ্লাইওভারে ওঠার মুখে বিক্ষোভকারীরা রাস্তা আটকে দাঁড়িয়ে থাকায় প্রধানমন্ত্রীর কনভয় প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট আটকে পড়েছিল। পঞ্জাব সরকারের কাছ থেকে এই ঘটনার বিশদ রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় কেন্দ্র। ঘটনার সুপ্রিম কোর্ট অবধি গড়ায়। সেই সময় পাঞ্জাবের কংগ্রেস সরকার রাজ্যের পুলিশ প্রধানকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়। শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র দাবি করে, ‘মোদির নিরাপত্তায় গলদ বিরলতম ঘটনা, লজ্জায় পড়তে পারে দেশ’।
গত আগস্টে নজিরবিহীন পদক্ষেপ করা হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তায়। নিরাপত্তা বলয়ে এবার যোগ দেয় দুটি ‘দেশি কুকুর’। ইতিমধ্যে ‘ক্যানাইন রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন সেন্টার’ থেকে দু’টি কুকুরছানা নিয়ে গিয়েছে ‘স্পেশ্যাল প্রোটেকশান গ্রুপ’। দু’মাস বয়সের কুকুরছানাদের দ্রুত প্রশিক্ষণ শুরু হয়। যা মাস চারেক ধরে চলে। এসপিজি সূত্রে খবর, প্রশিক্ষণের শেষ ধাপ পেরলেই তাদের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে মোতায়েন করা হবে। সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।