পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ছুরিকাঘাতে প্রায় বিচ্ছিন্ন হাত নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার থেকে পালিয়ে গেছে এক আসামি। গতকাল সোমবার শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। মো. হাফিজ আল আসাদ ওরফে ফাহিম ওরফে সোহাগ (২৬) নামে ওই আসামির বাড়ি কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়ায়। নগরীর পতেঙ্গা থানা এলাকায় ভাসমানভাবে থাকে বলে পুলিশ জানিয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় চমেক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায় পতেঙ্গা থানায় গ্রেফতার হওয়া ওই আসামি।
মারামারির একটি ঘটনায় পতেঙ্গা এলাকার জনৈক মিন্টু মিয়ার দায়ের করা মামলায় রোববার সকালে হাফিজকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। ছুরিকাঘাতে এক হাতে গুরুতর জখম অবস্থায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই হাত জোড়া লাগাতে তাকে নেয়া হয় অপারেশন থিয়েটারে। এ অবস্থায় চিকিৎসক ও নার্স এবং অপারেশন থিয়েটারের বাইরে থাকা পুলিশ সদস্যদের চোখে ফাঁকি দিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায় সে।
নগর পুলিশের বন্দর জোনের উপ-কমিশনার শাকিলা সুলতানা বলেন, ছুরিকাঘাতে এক হাত প্রায় বিচ্ছিন্ন অবস্থায় গ্রেফতার হয়েছিল। চমেক হাসপাতালের ডাক্তার তার হাতে অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেয়। অপারেশন থিয়েটার থেকে সে পালিয়ে গেছে। দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা প্রাথমিক তদন্তে জেনেছি, ওটি রুম থেকেই আসামি পালিয়েছে। সেখানে তো পুলিশের কোন ডিউটি থাকে না। কারও বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার কোন প্রমাণ আমরা পাইনি।
চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক নুরুল আলম আশিক বলেন, পতেঙ্গা থানার মামলার আসামি ছিল। তাকে পতেঙ্গা থানা পুলিশ হাসপাতালে এনে তাদের হেফাজতে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছিল। আসামিকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।