মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে উত্তর কোরিয়াকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। মঙ্গলবার তারা বলেছে, উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করলে তা হবে তার নিজের জন্যই ধ্বংসাত্মক পথ। স¤প্রতি উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ইস্যুতে নতুন একটি আইন পাস করেছে। এই আইনের অধীনে দেশটি প্রতিরোধের জন্য পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবে। এই আইন পাস হওয়ার কয়েকদিন পর অস্বাভাবিক কড়া ভাষায় ওই প্রতিক্রিয়া দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। কোরিয়া উপদ্বীপ অঞ্চলে উত্তেজনা এড়িয়ে চলতে দক্ষিণ কোরিয়া সাধারণত এমন কড়া ভাষা এড়িয়ে চলে। ফলে তাদের এমন বক্তব্যেক্ষুব্ধ হতে পারে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার অব্যাহত ও আগ্রাসী পারমাণবিক কর্মকাÐ সত্তে¡ও কিছু বিশেষজ্ঞ বলেন যে, পারমাণবিক ইস্যুতে উত্তর কোরিয়ার ওপর অধিকতর নজরদারি আছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর। ফলে উত্তর কোরিয়া প্রথমেই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে বলে মনে হয় না। এ ইস্যুতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, উত্তর কোরিয়া যে আইস পাস করেছে তাতে শুধু তাদের আইসোলেশন করে রাখাটাই আরও গভীর হবে। ওয়াশিংটন ও সিউলকে তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং প্রতিক্রিয়া সক্ষমতা আরও শক্তিশালী করবে। হামলা করা হলে প্রতিক্রিয়া হিসেবে হামলা পরিকল্পনা, ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা এবং ব্যাপক আকারে প্রতিশোধ সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে। ওদিকে মিত্রদেরকে সমর্থন করার জন্য নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র সহায়তাও দেয়া হতে পারে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র হুন হং সিক বলেন, আমরা সতর্কতা দিচ্ছি। যদি উত্তর কোরিয়া পারামাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে তাহলে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক জোটের অপ্রতিরোধ্য প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হবে তারা। এটা হবে তাদের নিজেকে ধ্বংস করার পথ। এর আগে হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জ্যাঁ-পিয়েরে বলেছেন, (দক্ষিণ কোরিয়ার) প্রতিরক্ষার প্রতি পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র। তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিরক্ষা সক্ষমতা দেয়া হবে। তিনি আরও বলেন, উত্তর কোরিয়ার প্রতি কোনো শত্রæতামুলক উদ্দেশ্য নেই যুক্তরাষ্ট্রের। যুক্তরাষ্ট্র শুধু কোরিয়ান উপদ্বীপকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ করতে চায়। এপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।