মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মহাকাশ বিষয়ক অনুসন্ধান ও অভিযান নিয়ে বিশ্বের যেসব উন্নত দেশ তৎপরতা চালাচ্ছে, সম্প্রতি তাদের মধ্যে শামিল হলো দক্ষিণ কোরিয়া। আজ বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) নিজেদের তৈরি নভোযান ‘নুরি’ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছে দেশটি।
এ সম্পর্কিত এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়ন ও প্রযুক্তিতে ‘নুরি’ প্রস্তুত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানী সিউল থেকে ৫০০ কিলোমিটার (৩১০ মাইল) দক্ষিণের শহর গোহিয়ুং থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় নুরিকে।
নভোযানটি তৈরিতে ২ লাখ কোটি উওন (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রা) বা ১৬০ কোটি ডলার ব্যয় করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ৬৬৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার সমান।
বৃহস্পতিবারের আগ পর্যন্ত মহাকাশে সফলভাবে নভোযান পাঠানোর কৃতিত্ব ছিল বিশ্বের মাত্র ৬টি দেশের। দক্ষিণ কোরিয়ার নভোযান উৎক্ষেপণের মাধ্যমে এই সংখ্যা পৌঁছালো সাতে।
দক্ষিণ কোরিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা কোরিয়া অ্যারোস্পেস রিসার্চ ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে নুরি সিরিজের আরও ৪টি নভোযান মহাকাশে পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে দেশটির।
এর আগে পরপর দু’বার, ২০০৯ এবং ২০১০ সালে মহাকাশে নভোযান পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছিল দেশটি। কিন্তু সেসব উদ্যোগ সাফল্যের মুখ দেখেনি।
উল্লেখ্য, উত্তর কোরিয়া ২০১২ সালেই নিজেদের স্যাটেলাইট স্থাপনে সক্ষম হয়েছে। সেখানে দক্ষিণ কোরিয়া এখনো এই প্রযুক্তি আয়ত্ব করতে পারেনি।
দক্ষিণ কোরিয়াকে যদিও প্রযুক্তির পাওয়ারহাউজ বলা হয়। কিন্তু মহাকাশ প্রযুক্তিতে দেশটি পিছিয়ে আছে। ২০০৯ ও ২০১০ সালেও দেশটি মহাকাশে রকেট পাঠানোর চেষ্টা করেছিল। সেসব রকেটও উৎক্ষেপণের পর ধ্বংস হয়ে গেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে চাঁদে রকেট পাঠাতে চায় দেশটি। সূত্র : বিবিসি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।