পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারায় প্রতিপক্ষের গুলিতে প্রসীত বিকাশ খীসার নেতৃত্বাধীন পাহাড়ের আঞ্চলিক সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফের গুইমারা শাখার সংগঠক অংথোই মারমা ওরফে আগুন নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার দেওয়ান পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, সকালের দিকে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) দুই পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গুলির ঘটনা ঘটে। এতে অংথোই মারমা (আগুন) নিহত হন। নিহত অংথোই মারমা উপজেলার বুদং পাড়ার (যৌথ খামার) কংহ্লাউ মারমার ছেলে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে খাগড়াছড়ির গুইমারায় ইউপিডিএফ সংগঠক অংথুই মারমাকে হত্যার জেরে জেলার বিভিন্নস্থানে যানবাহনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল দুপুরে জেলার রামগড় ও গুইমারা উপজেলা বিভিন্ন স্থানে সড়কে টায়ারে জ্বালিয়ে অবরোধ করে গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে পাহাড়ের আঞ্চলিক সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফ সমর্থকরা। দুপুর দেড়টার দিকে গুইমারা উপজেলার বাইল্যাছড়ি ব্রিজের ওপর মালবাহী একটি ট্রাকে অগ্নিসংযোগ করে তারা। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় সন্ত্রাসীদের তাণ্ডবে জোড়া ব্রিজের দু’পাশে শতশত যানবাহন আটকা পড়ে।
একই সময়ে খাগড়াছড়ি-ঢাকা আঞ্চলিক সড়কের রামগড় দাতারামপাড়া রাস্তার মাথা এলাকায় মুরগির খাদ্যবাহী ট্রাকে আগুন দেয় ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনার পর পর খাগড়াছড়ি-রামগড় সড়কে টহল জোরদার করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলোতে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।
এদিকে এক বিবৃতিতে অংথই মারমার হত্যাকারীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে ইউপিডিএফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।