এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
যে কোনও মুহূর্তে ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের চুক্তিতে ইতি টানতে পারেন ইলন মাস্ক। টুইটারকে এবার রীতিমতো হুমকির সুরেই জানিয়ে দিলেন সে কথা। তার সাফ কথা, শর্তপূরণ না হলে তিনি টুইটার কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়াবেন।
এই মাইক্রো ব্লগিং সাইটে কত পরিমাণ ভুয়ো অ্যাকাউন্ট ও স্প্যাম রয়েছে, তার পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য চেয়েছিলেন মাস্ক। সোমবার টুইটারকে একটি চিঠি লিখে তিনি জানিয়ে দেন, সেই পূর্ণাঙ্গ তথ্য না পেলে এই সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মটি কিনবেন না তিনি। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, টুইটার যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা রাখেনি। যা নিয়মভঙ্গের শামিল। তাই যে কোনও মুহূর্তে এই চুক্তি ভেস্তে দেয়ার সমস্ত অধিকার রয়েছে মাস্কের।
তবে টুইটারকে আরও খানিকটা সময় দিতে চান টেসলার কর্ণধার। তাই আপাতত এই চুক্তিকে স্থগিত রেখেছেন তিনি। প্রয়োজনীয় তথ্য না পেলে চুক্তি থেকে সরে দাঁড়াবেন। আসলে টুইটারের স্বচ্ছতা নিয়েই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইলন মাস্ক। চুক্তি পাকা হওয়ার আগেই প্রতিশ্রুতি পালন করতে পারছে না তারা। পরবর্তীতে তাই আরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই আশঙ্কা থেকেই আপাতত স্থগিত রাখা চুক্তির সিদ্ধান্ত।
উল্লেখ্য, ভুয়া অ্যাকাউন্ট এবং স্প্যাম সংক্রান্ত তথ্য লিখিতভাবে না পাওয়া পর্যন্ত টুইটার চুক্তিতে কোনও অগ্রগতি হবে না। মাইক্রো ব্লগিং সাইট কেনার ব্যাপারে কার্যত ইউ-টার্ন নিয়ে আগেই এ কথা জানিয়েছিলেন মার্কিন ধনকুবের মাস্ক। টুইটারের সিইও পরাগ আগরওয়ালকে মাস্ক এও বলেছিলেন, টুইটারে ভুয়া অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ঠিক কত, সেটা লিখিতভাবে জানাতে হবে। এবং সেইমতো নতুন করে চুক্তি করতে হবে। নাহলে তিনি টুইটার কিনবেন না। এবার এ নিয়ে চিঠি দিয়ে মাস্ক বুঝিয়ে দিলেন, তিনি বিষয়টিকে একেবারেই হালকাভাবে নিচ্ছেন না। সূত্র: রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।