মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সারাবিশ্বে মানুষ যখন মা দিবস উদযাপন করছে, তখন কাশ্মীরি মায়েরা তাদের ক্ষুব্ধ হৃদয়ের বেদনা, যন্ত্রণা এবং বিচ্ছেদ নিয়ে বেঁচে আছেন। রাজনৈতিক বিশ্বাস এবং কর্মসূচীর সাথে মিল না থাকায়, উপত্যকার মায়েরা সংঘাতের শিকার হয়ে চলেছেন। -মুসলিম মিরর
রাজপথে তাদের ভবিষ্যত (সন্তানদের) ছিটকে পড়া রক্ত রাজনীতিবিদ, মিডিয়া এবং নিরাপত্তাবাহিনীর কাছে বিবৃতি দেয়। তবে শেষ পর্যন্ত লোভী ও অসৎ-কর্মকর্তাদের হাতে বাজেয়াপ্ত হওয়ার শিকার হয় মায়ের অধিকার। একদিকে পরিবার এবং সমাজে তাদের অবদানের জন্য মায়েরা যখন তাদের সন্তানদের দ্বারা সম্মানিত হয়, অন্যদিকে কাশ্মীরি মায়েরা তাদের ছেলেদের ফিরে আসার জন্য হতাশায় অপেক্ষা করছেন। কাশ্মীর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিবাদের কেন্দ্রভূমি হওয়ায় অন্য সব স্থান থেকে উপত্যকার মায়েদের বেশি ক্ষতি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এক টুকরো জমি নিয়ে বিভেদ সৃষ্টি মায়েদের ভবিষ্যৎ কেড়ে নিচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে কোনো আশা না থাকায় অসহায় মায়েদের চোখের পানি শুকিয়ে গেছে। কোনো বেসামরিক ব্যক্তি, একজন পুলিশ কর্মকর্তা বা কোনো মতাদর্শের অনুসারীর মৃত্যুকে নির্দিষ্ট টুইটের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা ঐতিহ্যবাহী দলগুলোর জন্য একটি আদর্শ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে, ক্ষমতালোভী রাজনীতিবিদরা তাদের রাজনৈতিক প্রয়োজনের ভিত্তিতে স্ব-সেবামূলক এজেন্ডাকে ফলপ্রসূ করতে বা আঁখের গোছাতে ব্যস্ত।
কাশ্মীরিদের রক্তের উপর রাজনীতি খেলার মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করা হয়, যা তরুণদের মানসিকভাবে বিঘ্নিত করে।যা উপত্যকার হাজার হাজার পরিবারের অপূরণীয় ক্ষতি করেছে। কাশ্মীরে অস্থিরতা, সামাজিক অস্থিরতা এবং অপ্রতিরোধ্য চ্যালেঞ্জগুলি এখন পর্যন্ত কাশ্মীরি মায়েদের জন্য কঠিন বাস্তবতা। এটি আরও অশুভ যে, শত্রুশক্তি উপত্যকায় তাদের এজেন্ডা শক্তিশালী করার জন্য যুবকদের লক্ষ্য হিসাবে ব্যবহার করেছে।
কাশ্মীরি মায়েদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা এবং ভুক্তভোগীর অনুভূতি বিরাজ করে। তাদের বেশির ভাগই মনোরোগ বিশেষজ্ঞ এবং ট্রমা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। যারা বলে যে, কাশ্মীরের ক্ষমতাপ্রাপ্ত মায়েরা ইতিহাসের গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে।তারা কাশ্মীর সমস্যাটিকে খুব প্রাথমিকস্তরে বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে।
বিশ্বকে জানতে হবে যে, কাশ্মীরি মহিলারা মা দিবস উদযাপন করবে, যখন তাদের প্রতি ন্যায়বিচার করা হবে। শোক এবং তাদের প্রিয়জনের ফিরে আসার অপেক্ষায়, এভাবেই কাশ্মীর নারী দিবস উদযাপন করে। সমসাময়িক কাশ্মীরে মাতৃত্বের অর্থ পুনর্গঠনের প্রয়াসে, অসম্ভাব্যভাবে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।