Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

তুমুল যুদ্ধের মাঝেই ইউক্রেন যাচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী!

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২২ মার্চ, ২০২২, ১১:৫১ এএম

তুমুল যুদ্ধের মাঝেই ইউক্রেন যাচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহেই রাশিয়াকে কড়া বার্তা দিয়ে যুদ্ধজর্জর দেশটিতে যেতে পারেন তিনি। কিয়েভের পাশে দাঁড়িয়ে রুশ অভিযানের নিন্দা করতেই নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়েও এমন পদক্ষেপ করতে পারেন জনসন বলে মনে করা হচ্ছে।

 

বিবিসি সূত্রে খবর, ইউক্রেন সফরের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলবেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। যুদ্ধ থামিয়ে আলোচনার পথে ফেরার জন্য পুতিনের উপর চাপ বাড়াবেন জনসন। এক বিবৃতিতে বরিস জনসনের মুখপাত্র বলেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে চান। তিনি ইউরোপে কোনও ধরনের রক্তপাত চান না। বলে রাখা ভাল, রুশ বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করতে ইউক্রেনের সেনাকে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র দিয়েছে লন্ডন। এই হাতিয়ারগুলির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল।

 

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। প্রায় একপক্ষ কালের বেশি সময় ধরে ভয়াবহ যুদ্ধ চলছে দুই দেশের মধ্যে। এমন পরিস্থিতিতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জব্দ করতে রাশিয়ার উপর একগুচ্ছ আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে আমেরিকা, ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান-সহ একাধিক দেশ। রাশিয়া থেকে তেল আমদানি করাও বন্ধ করে দিয়েছে ওয়াশিংটন। শুধু তাই নয়, রাশিয়ার কয়েকটি ব্যাংককে আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেনের ‘সুইফট’ ব্যবস্থা থেকে বাদ দেওয়া হয়। এর ফলে ওই ব্যাংকগুলি গোটা বিশ্বে আর কাজ করতে পারছে না। ধাক্কা খাচ্ছে রাশিয়ার আমদানি-রপ্তানি। ফলে জোর ধাক্কা খেয়েছে রুশ অর্থনীতি। এমন পরিস্থিতিতে নিষেধাজ্ঞার প্রভাব খর্ব করতে মরিয়া মস্কো।

 

উল্লেখ্য, হোয়াইট হাউজ সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী শুক্রবার পোল্যান্ডে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান নিয়ে তিনি পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদার সঙ্গে কথা বলবেন। পাশাপাশি, ন্যাটো সামরিক জোটের সঙ্গেও বৈঠকে বসবেন তিনি বলে খবর। গত সপ্তাহেই পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাতেউজ মোরাউইকি চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে গিয়েছিলেন। এদিকে এই মাসের শুরুতেই মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ওয়ারশতে পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করেন। সূত্র: ডেইলি মেইল।

তুমুল যুদ্ধের মাঝেই ইউক্রেন যাচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী!

 

অনলাইন ডেস্ক

তুমুল যুদ্ধের মাঝেই ইউক্রেন যাচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহেই রাশিয়াকে কড়া বার্তা দিয়ে যুদ্ধজর্জর দেশটিতে যেতে পারেন তিনি। কিয়েভের পাশে দাঁড়িয়ে রুশ অভিযানের নিন্দা করতেই নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়েও এমন পদক্ষেপ করতে পারেন জনসন বলে মনে করা হচ্ছে।

বিবিসি সূত্রে খবর, ইউক্রেন সফরের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলবেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। যুদ্ধ থামিয়ে আলোচনার পথে ফেরার জন্য পুতিনের উপর চাপ বাড়াবেন জনসন। এক বিবৃতিতে বরিস জনসনের মুখপাত্র বলেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে চান। তিনি ইউরোপে কোনও ধরনের রক্তপাত চান না। বলে রাখা ভাল, রুশ বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করতে ইউক্রেনের সেনাকে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র দিয়েছে লন্ডন। এই হাতিয়ারগুলির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। প্রায় একপক্ষ কালের বেশি সময় ধরে ভয়াবহ যুদ্ধ চলছে দুই দেশের মধ্যে। এমন পরিস্থিতিতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জব্দ করতে রাশিয়ার উপর একগুচ্ছ আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে আমেরিকা, ব্রিটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান-সহ একাধিক দেশ। রাশিয়া থেকে তেল আমদানি করাও বন্ধ করে দিয়েছে ওয়াশিংটন। শুধু তাই নয়, রাশিয়ার কয়েকটি ব্যাংককে আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেনের ‘সুইফট ব্যবস্থা থেকে বাদ দেওয়া হয়। এর ফলে ওই ব্যাংকগুলি গোটা বিশ্বে আর কাজ করতে পারছে না। ধাক্কা খাচ্ছে রাশিয়ার আমদানি-রপ্তানি। ফলে জোর ধাক্কা খেয়েছে রুশ অর্থনীতি। এমন পরিস্থিতিতে নিষেধাজ্ঞার প্রভাব খর্ব করতে মরিয়া মস্কো।

উল্লেখ্য, হোয়াইট হাউজ সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী শুক্রবার পোল্যান্ডে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান নিয়ে তিনি পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদার সঙ্গে কথা বলবেন। পাশাপাশি, ন্যাটো সামরিক জোটের সঙ্গেও বৈঠকে বসবেন তিনি বলে খবর। গত সপ্তাহেই পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাতেউজ মোরাউইকি চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে গিয়েছিলেন। এদিকে এই মাসের শুরুতেই মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ওয়ারশতে পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করেন। সূত্র: ডেইলি মেইল।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইউক্রেন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ