মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের খুচরো মুদ্রাস্ফীতি আটমাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে গেল। গতকাল প্রকাশিত রিপোর্টে জানানো হয়, ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ৬.০৭ শতাংশ ছিল। এদিকে খাদ্য সামগ্রীর দামও ঊর্ধ্বমুখী বলে জানা গিয়েছে রিপোর্টে। আরবিআই-এর ‘সহ্যের সীমা’ পার করেছে এই মুদ্রাস্ফীতির হার। এদিকে মার্চের মুদ্রাস্ফীতি আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। কারণ প্রকাশিত রিপোর্টে ১৫ জানুয়ারি থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারির হিসেব রয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব এই রিপোর্টে উঠে আসেনি।
ফেব্রুয়ারিতে খাদ্য সামগ্রীর খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৫.৮৫ শতাংশ। এদিকে ভোজ্য তেলের মুদ্রাস্ফীতি এখনও ডবল ডিজিটে রয়েছে। এদিকে শীঘ্রই জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম আকাশ ছুঁতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যা পরিস্থিতি তাতে আম জনতার উপর ক্রমেই চাপ বাড়বে।
এদিকে ভারতের পাইকারি মুদ্রাস্ফীতিও বেড়েছে। ফেব্রুয়ারিতে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে ১৩.১১ শতাংশ হয়েছে। গত জানুয়ারিতে দেশের পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১২.৯৬ শতাংশ। এর আগে ডিসেম্বরে এই হার ছিল ১৩.৫৬ শতাংশ। হোলসেল প্রাইস ইনডেক্স বা পাইকারি মূল্যের সূচক অনুসারে ২০২১ সালের নভেম্বরে মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১৪.৮৭ শতাংশ। এই সাপ-লুডোর মতো মুদ্রাস্ফীতির ওঠা নামা অর্থনৈতিক নীতি প্রণেতাদের কাছে মাথাব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ক্রুড পেট্রলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস, ধাতব জিনিস, কেমিক্যাল, কেমিক্যালজাত পণ্য, খাদ্য সামগ্রীর দাম বেড়েছে গতবছরের তুলনায়। উৎপাদিত পণ্যের উপর মুদ্রাস্ফীতি ৯.৮৪ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ৯.৪২ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের উপর মুদ্রাস্ফীতি ৮.২ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ১০.৩৩ শতাংশ। সবজির উপর মুদ্রাস্ফীতি ৮.২ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ১০.৩৩ শতাংশ। জ্বালানির উপর মুদ্রাস্ফীতি ৩১.৫ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ৩২.২৭ শতাংশ। সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।