মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আনিস হত্যাকাণ্ডের তদন্তে সময় বাড়াল কলকাতা হাই কোর্ট। সোমবার আদালতের তরফে একমাসের মধ্যে তদন্ত শেষের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরপর গুরুত্বপূর্ণ কিছু না ঘটলে অথবা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে না গেলে সময় বাড়ানো হবে না বলেও সাফ জানানো হয়েছে বিচারপতির তরফে।
ছাত্রনেতা আনিসের মৃত্যুর কয়েকদিনের মাথায় তদন্তভার হাতে নেয় সিট (SIT)। ১৫ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেশের কথা ছিল। তবে ১৭ দিনের মাথায় হাই কোর্টে রিপোর্ট পেশ করে তদন্তকারীরা। কিন্তু তখনই সময় বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছিলেন তদন্তকারীরা। সেই আবেদন খতিয়ে দেখে তদন্তের সময় বাড়াল হাই কোর্ট। আদালতের তরফে বলা হয়েছে, একমাসের মধ্যে শেষ করতে হবে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া। এরপরও তদন্ত শেষ না হলে আদালত পদক্ষেপ করবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি।
ঘটনার সূত্রপাত গত ১৮ ফেব্রুয়ারি। ওইদিন রাতে ছাত্রনেতা আনিস খানকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশের পোশাক পরিহিত একজন-সহ মোট চারজন এদিন ছাত্রনেতার বাড়িতে আসে বলেই দাবি। তাই প্রথম থেকেই পুলিশি তদন্তের উপর আস্থা নেই বলেই দাবি করেন আনিসের বাবা সালাম খান। সিবিআই তদন্তের দাবিতে এখনও সরব তারা। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্তে স্পেশ্যাল ইনভেস্টিগেশন টিম বা SIT গঠন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আনিস হত্যাকাণ্ডে কলকাতা হাই কোর্টে একটি মামলা দায়ের হয়। ওই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে SIT-কে রিপোর্ট জমার নির্দেশ দেওয়া হয়। হাই কোর্টের নির্দেশের ১৭ দিনের মাথায় রিপোর্ট জমা দিয়েছিল সিট। ২০ পাতার রিপোর্ট জমা দেন তদন্তকারীরা। তবে কেন আমতার ওসি দেবব্রত চক্রবর্তীকে ছুটিতে পাঠানো হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ওসিকে ছুটি পাঠালে গোপন জবানবন্দি নেবেন কে? তবে রাজ্যের তরফে জানান হয়, ১৬৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী এখনও কারও জবানবন্দি নেওয়া হয়নি। গোপন জবানবন্দি নিতে কেন এত দেরি করা হচ্ছে, পালটা প্রশ্ন করে আদালত। সেই ঘটনায় এবার তদন্তের সময়সীমা বাড়াল হাই কোর্ট। সূত্র: টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।