মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিশ্লেষকরা বলছেন যে তুরস্ক একই সাথে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য আবার অন্যদিকে দেশটির সঙ্গে রাশিয়া ও ইউক্রেনেরও সম্পর্ক ভালো থাকায় যুদ্ধকে সমাপ্তির দিকে নিয়ে যেতে তাদের ভূমিকা রাখার সুযোগ আছে।
এদিকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার যুদ্ধ ১৫তম দিনে গড়িয়েছে বৃহস্পতিবার এবং ওই দিনেই তুরস্কের আন্তালিয়া শহরে বৈঠকে বসেছিলেন যুদ্ধরত দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা।
বৈঠক থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসলু এই বৈঠকটিকে 'গুরুত্বপূর্ণ সূচনা' বলে উল্লেখ করেছেন। তুরস্কের একটি সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, 'মাত্র একটি বৈঠক থেকে অলৌকিক কিছু আশা করা ঠিক নয়।'
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর এই প্রথম দুটি দেশের মধ্যে এত উচ্চ পর্যায়ের কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। এই যুদ্ধে তুরস্ক নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতে চেষ্টা করছে।
ঢাকায় সাবেক কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ের বিশ্লেষক হুমায়ুন কবির বলছেন যেহেতু ওয়াশিংটন, মস্কো ও কিয়েভ- সবার সাথেই তুরস্কের সম্পর্ক ভালো সে কারণে মধ্যস্থতার সুযোগ তুরস্কেরই আছে এবং তা ইসরাইলের চেয়েও বেশি কার্যকর হবে।
ইউক্রেনের কিয়েভ-ভিত্তিক ইস্ট ইউরোপিয়ান ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউটের চেয়ারপার্সন ড. মৃদুলা ঘোষ বলছেন রাশিয়া ও ইউক্রেনের সাথে তুরস্কের একটা ঐতিহাসিক যোগসূত্র আছে। আবার নেটোর সদস্য হলেও দেশটি রাশিয়ারও ঘনিষ্ঠ মিত্র।
'আমরা মনে হয় এ কারণেই ভ্লাদিমির পুতিন চাইছেন যে কাউকে যদি মধ্যস্থতা করতে হয় সেটা তুরস্কই করুক,' বলছিলেন তিনি।
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও মস্কোর সাথে যোগাযোগের সুযোগ
যুদ্ধ শুরুর পরপরই রাশিয়ার ওপর নজিরবিহীন নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্ব, যার ফলে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে রাশিয়া ও দেশটির প্রেসিডেন্ট।
কিন্তু ৬ মার্চ প্রেসিডেন্ট রজপ তাইয়িপ এরদোগান ফোনে কথা বলেন ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে। এক ঘণ্টার ফোনালাপে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছিলেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। তবে একই সাথে ইউক্রেন থেকে রাশিয়ার সেনা প্রত্যাহার এবং ইউক্রেনের সার্বভৌমত্বের প্রতিও তিনি তার সমর্থন ব্যক্ত করেন।
তুরস্কের সরকারপন্থী পত্রিকাগুলো তখন থেকেই তুরস্কের পরিকল্পনাকে 'পিস টেবিল' বা 'হোপ ফর পিস' হিসেবে আখ্যায়িত করতে শুরু করে।
মূলত এখান থেকেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তুরস্কের ভূমিকা রাখার সুযোগ নিয়ে নানা খবর আসতে থাকে সেখানকার পত্রপত্রিকায়।
যুদ্ধে মধ্যস্ততা করায় বিশ্ব দরবারে তুরস্কের মর্যাদা বাড়ছে
অনলাইন ডেস্ক : বিশ্লেষকরা বলছেন যে তুরস্ক একই সাথে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য আবার অন্যদিকে দেশটির সঙ্গে রাশিয়া ও ইউক্রেনেরও সম্পর্ক ভালো থাকায় যুদ্ধকে সমাপ্তির দিকে নিয়ে যেতে তাদের ভূমিকা রাখার সুযোগ আছে।
এদিকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার যুদ্ধ ১৫তম দিনে গড়িয়েছে বৃহস্পতিবার এবং ওই দিনেই তুরস্কের আন্তালিয়া শহরে বৈঠকে বসেছিলেন যুদ্ধরত দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা।
বৈঠক থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসলু এই বৈঠকটিকে 'গুরুত্বপূর্ণ সূচনা' বলে উল্লেখ করেছেন। তুরস্কের একটি সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, 'মাত্র একটি বৈঠক থেকে অলৌকিক কিছু আশা করা ঠিক নয়।'
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর এই প্রথম দুটি দেশের মধ্যে এত উচ্চ পর্যায়ের কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। এই যুদ্ধে তুরস্ক নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতে চেষ্টা করছে।
ঢাকায় সাবেক কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ের বিশ্লেষক হুমায়ুন কবির বলছেন যেহেতু ওয়াশিংটন, মস্কো ও কিয়েভ- সবার সাথেই তুরস্কের সম্পর্ক ভালো সে কারণে মধ্যস্থতার সুযোগ তুরস্কেরই আছে এবং তা ইসরাইলের চেয়েও বেশি কার্যকর হবে।
ইউক্রেনের কিয়েভ-ভিত্তিক ইস্ট ইউরোপিয়ান ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউটের চেয়ারপার্সন ড. মৃদুলা ঘোষ বলছেন রাশিয়া ও ইউক্রেনের সাথে তুরস্কের একটা ঐতিহাসিক যোগসূত্র আছে। আবার নেটোর সদস্য হলেও দেশটি রাশিয়ারও ঘনিষ্ঠ মিত্র।
'আমরা মনে হয় এ কারণেই ভ্লাদিমির পুতিন চাইছেন যে কাউকে যদি মধ্যস্থতা করতে হয় সেটা তুরস্কই করুক,' বলছিলেন তিনি।
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও মস্কোর সাথে যোগাযোগের সুযোগ
যুদ্ধ শুরুর পরপরই রাশিয়ার ওপর নজিরবিহীন নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্ব, যার ফলে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে রাশিয়া ও দেশটির প্রেসিডেন্ট।
কিন্তু ৬ মার্চ প্রেসিডেন্ট রজপ তাইয়িপ এরদোগান ফোনে কথা বলেন ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে। এক ঘণ্টার ফোনালাপে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছিলেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। তবে একই সাথে ইউক্রেন থেকে রাশিয়ার সেনা প্রত্যাহার এবং ইউক্রেনের সার্বভৌমত্বের প্রতিও তিনি তার সমর্থন ব্যক্ত করেন।
তুরস্কের সরকারপন্থী পত্রিকাগুলো তখন থেকেই তুরস্কের পরিকল্পনাকে 'পিস টেবিল' বা 'হোপ ফর পিস' হিসেবে আখ্যায়িত করতে শুরু করে।
মূলত এখান থেকেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তুরস্কের ভূমিকা রাখার সুযোগ নিয়ে নানা খবর আসতে থাকে সেখানকার পত্রপত্রিকায়।
মৃদুলা ঘোষ বলছেন, 'ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ইহুদি বলে হয়তো ইসরাইল আগ্রহ দেখাচ্ছে, কিন্তু এ ধরনের সংকটে ভূমিকা রাখার প্রভাব প্রতিপত্তি তুরস্কেরই বেশি।'
সূত্র : বিবিসি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।