নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
নিজের মঙ্গলবার রাতে শেষ ষোলোর ফিরতি লেগে ১-০ গোলে জিতেছে ইতালিয়ান ক্লাবটি। প্রথম লেগে ২-০ গোলে জেতায় দুই লেগ মিলিয়ে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে পরের ধাপে উঠেছে ইয়ুর্গেন ক্লপের দল।
আত্মবিশ্বাসী লিভারপুল প্রথম মিনিটেই আক্রমণ যায়। পাঁচ মিনিট পর লক্ষ্যে প্রথম শট নেয় ইন্টার। কোনোটিই অবশ্য প্রতিপক্ষকে ভাবানোর মতো কিছু ছিল না।
দুই দলের অগোছালো ফুটবলে অনেকটা সময় কেটে যাওয়ার পর ৩০তম মিনিটে প্রথম ভাগ্যের ফেরে গোলবঞ্চিত হয় লিভারপুল।
অ্যালেকজ্যান্ডার-আর্নল্ডের ফ্রি কিকে জোয়েল মাতিপের হেড ক্রসবারে বাধা পায়।
৪১তম মিনিটে একটা ভালো সুযোগ পেয়েছিল ইন্টার। কিন্তু সেটি কাজে লাগাতে পারেনি তারা।
দ্বিতীয়ার্ধের সপ্তম মিনিটে আবারও দুর্ভাগ্য বাধা। প্রথমার্ধে বিবর্ণ হয়ে থাকা মার্তিনেস ৬০তম মিনিটে প্রথম ভালো একটি সুযোগ পান। কিন্তু লক্ষ্যভ্রষ্ট শটে হতাশ করেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার।
পরের মিনিটেই অসাধারণ নৈপুণ্যে লড়াই জমিয়ে তোলার ইঙ্গিত দেন মার্তিনেস। সানচেসের পাস থেকে দুর্দান্ত এক শটে দূরের পোস্ট দিয়ে ঠিকানা খুঁজে নেন তিনি।
বহুল কাঙ্ক্ষিত গোল পেয়ে ইন্টার শিবিরে লড়াইয়ে ফেরার যে উচ্ছ্বাস যোগ হয়, গোল উদযাপন শেষে খেলা শুরু হতেই তা মিলিয়ে যায়। থিয়াগো আলকানতারাকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন সানচেস।
প্রতিপক্ষে এক জন কমে যাওয়ার সুযোগে আরও চাপ বাড়ায় লিভারপুল। কিন্তু এদিন দুর্ভাগ্য যেন আষ্টেপৃষ্ঠে চেপে ধরেছিল তাদের। ৭৭তম মিনিটে সালাহর আরেকটি শট পোস্টে লেগে ফেরে।
এতগুলো সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও গোল না পাওয়া এবং ঘরের মাঠে হারের হতাশা থাকলেও ম্যাচ শেষে হাসিমুখেই মাঠ ছাড়ে ক্লপ ও তার শিষ্যরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।