পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকার ধামরাইয়ে ফাতেমা আক্তার মুক্তি (২০) নামে এক সন্তানের জননীকে জবাই ও কুপিয়ে করে হত্যা করেছে তার নেশাগ্রস্ত স্বামী। এঘটনায় এলাকাবাসী স্বামী তামিমকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন।
গতকাল সোমবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের হাতকোড়া এলাকায় স্বামীর বাড়িতে এঘটনা ঘটেছে। আটককৃত তামিম বারেক মিয়ার ছেলে । নিহত ফাতেমা সিলেটের বাসিন্দা। তবে তারা দীর্ঘদিন ধরে ধামরাইয়ের হাতকোড়া এলাকার গুচ্ছগ্রামে বসবাস করতো। তার বাবার পরিচয় পাওয়া যায়নি।
এলাকাবাসী জানান, তামিম মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলো এবং সে নিজেও মাদক সেবন করে। তার নামে মাদকের মামলাও রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা সেলিম রেজা জানান, গতকাল ১২ টার দিকে তামিম তার স্ত্রী ফাতেমাকে তার বাবার বাড়ি বারোবাড়িয়া থেকে হাতকোড়া তামিমের বাড়িতে নিয়ে আসে। পরে দুপুর দুইটার দিকে তাদের ঘরের ভিতর থেকে চিৎকারের শব্দ শুনতে পায় তার চাচা আব্দুল মালেক। পরে তিনি শব্দ শুনে দরজার কাছে গিয়ে তামিমকে দরজা খুলতে বললে তামিম দরজা খুলেনি। পরে দরজা ভেঙে ভিতরে গিয়ে দেখে স্ত্রী ফাতেমাকে গলা কেটে হত্যা করেছে তামিম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক জন বলেন, তামিম তার স্ত্রীকে হত্যার পরই পার্শ্ববর্তী মোজাম্মেল হক মোজুকে মারতে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন ঘাতক তামিমকে আটক করে একটি গাছের সাথে বেঁধে পুলিশকে খবর দেয় । ধামরাই থানার পরিদর্শক (অপারেশন) নির্মল কুমার দাস জানান, তামিম স্ত্রীর সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে তাকে হত্যা করে থাকতে পারে। তবে তদন্তের পর আসল ঘটনা বলা যাবে। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্বামী তামিমকে আটক করা হয়েছে। এঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।