মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
যুদ্ধের মধ্যে ভলোদিমির জেলেনস্কি দেশ ছেড়েছেন বলে রাশিয়ার নেতারা ইঙ্গিত করলেও তা নাকচ করেছেন তিনি। তিনি এক ভিডিও ভাষণে নিজের কিয়েভে অবস্থানের কথাই জানিয়েছেন বলে শনিবার রুশ সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে। রাশিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার ভইয়েস্লেভ ভলোদিন সম্প্রতি বলেছিলেন, জেলেনস্কি ইউক্রেন ছেড়ে পোল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছেন। এর জবাবে জেলেনস্কি বলেন, “প্রায় প্রতিদিনই খবর আসছে যে আমি না কি ইউক্রেন থেকে পালিয়েছি, কিয়েভ থেকে পালিয়েছি, আমার অফিস থেকে পালিয়েছি। কিন্তু আমি এখানেই (কিয়েভে প্রেসিডেন্ট ভবন) আছি। আন্দ্রে বোরিশোভিচও (ইউক্রেনের শীর্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা) এখানে আছে। আমরা কেউই পালাইনি।” ভিডিওতে জেলেনস্কিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভবন থেকেই কথা বলতে দেখা যাচ্ছিল। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমেই নিজের বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন জেলেনস্কি। ইউক্রেনের স্বাধীনতা রক্ষায় দেশবাসীর পাশাপাশি বিদেশিদেরও অস্ত্র তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এদিকে রাশিয়ার বাহিনী ইউক্রেনের উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলের এলাকাগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পাশাপাশি রাজধানী কিয়েভেও ব্যাপক গোলাবর্ষণ করেছে। ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আগ্রহের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার আক্রমণ হলেও যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন জোটটির বর্তমান ভূমিকারও কড়া সমালোচনা করেছেন জেলেনস্কি। আক্রান্ত ইউক্রেনে ‘নো ফ্লাই জোন’ প্রতিষ্ঠায় ন্যাটো তৎপর না হওয়ায় শুক্রবার এক টিভি ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, “আজ থেকে যত মানুষ মারা যাবে, তার জন্য আপনারাই (ন্যাটো) দায়ী থাকবেন।” ন্যাটোকে দুর্বল, দিকভ্রান্ত আখ্যায়িত করে বলেন, মনে রাখতে হবে, ইউক্রেন যদি না টিকে, তবে ইউরোপও রক্ষা পাবে না। ইউক্রেনের যদি পতন ঘটে, তবে ইউরোপের পতনও অবশ্যম্ভাবী।” তাস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।