মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ওড়িশার পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেডি ঝড় অব্যাহত। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘোষিত জেলা পরিষদের ৮২৯টি আসনের মধ্যে ৭৬৬টিই দখল করেছে শাসক দল বিজেডি। বিজেপি জিতেছে ৪২টি আসনে। কংগ্রেসের দখলে এসেছে ৩৭টি আসন। সতন্ত্র ও অন্যান্য মিলিয়ে সাতটি আসনে জিতেছে। ওড়িশায় জেলা পরিষদের মোট ৮৫২টি আসন রয়েছে।
পাঁচ বছর আগে, অর্থাৎ ২০১৭ সালে ওড়িশার পঞ্চায়েত ভোটের ফলাফলের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাচ্ছে, রাজ্যে এখন মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের দলের পক্ষে ঝড় বইছে। ২০১৭ সালে বিজেপি ওড়িশার জেলা পরিষদের ভোটে ২৯৭টি আসন পেলেও এ বার তারা ৪২-এ নেমে এসেছে। সে বার কংগ্রেস পেয়েছিল ৬০টি আসন। এ বার পেয়েছে ৩৭টি। পাঁচ বছর আগের ভোটে নির্দল ও অন্য ছোট দলগুলি ১৭টি আসন পেলেও এ বার তাদের আসন অনেক কম।
ভোটের ফলাফলে স্পষ্ট, ওড়িশার ৩০টি জেলার প্রতিটিতেই বিজেডি- বোর্ড গঠিত হতে চলেছে। গত ভোটে রাজ্যের আটটি জেলায় বোর্ড গঠন করেছিল বিজেপি। তখন মনে করা হয়েছিল, রাজ্যে প্রধান বিরোধী শক্তি হিসেবে উঠে আসছে নরেন্দ্র মোদীর দল। কিন্তু এ বারের পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপির হাল এতটাই খারাপ হয়েছে যে ভদ্রক, জয়পুর, কোরাপুট, মালকানগিরির মতো অন্তত ১০টি জেলায় একটি আসনও জিততে পারেনি তারা। ১৮টি জেলায় কংগ্রেস জিততে পারেনি একটি আসনেও।
২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের দিকে তাকিয়ে ওড়িশার পঞ্চায়েত ভোটের এই ফলাফল জাতীয় দলগুলির জন্য যে বড়সড় ধাক্কা— তাতে সন্দেহ নেই। ১৬ থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পাঁচ পর্বে ওড়িশার পঞ্চায়েত ভোট হয়েছিল। ভোটগণনা শুরু হয়েছে ২৬ ফেব্রুয়ারি। সূত্র: এবিপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।