Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মুরগি কিনতে গিয়ে লাখোপতি!

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ১০:০৫ এএম

মুরগি কিনতে গিয়ে লাখ টাকার মালিক হলেন এক ব্যক্তি। ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের। স্বামীকে বাজারে মুরগি কিনতে পাঠিয়েছিলেন স্ত্রী। তার স্বামী দোকানে গিয়ে ঘরে ফিরলেন লটারির টিকিট হাতে। আর এতেই ভাগ্য সুপ্রসন্ন হল। লটারিতে জিতে নিয়েছেন লাখ ডলার। এই ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় সাড়া ফেলেছে।

স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার মার্কিন সংবাদ সংস্থা ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনাল এক প্রতিবেদনে জানায়, এক লাখ ডলারের জ্যাকপট পেয়েছেন মেরিল্যান্ডের হ্যাগারসটাউন শহরে বসবাসকারী এক দম্পতি। তবে নিরাপত্তা স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ্যে আনা হয়নি।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে এক লাখ ডলারের লটারি জেতা ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, রাতের খাবার তৈরির জন্য বাড়িতে মুরগি ছিল না। তাই তার স্ত্রী তাকে বাড়ির পাশের মার্টিনস স্টোরে পাঠান। সেখানে গিয়ে লটারির ভেন্ডিং মেশিনের ওপর তার চোখ আটকে যায়। ১০ ডলার দিয়ে একটি মেগা মিলিয়ন লটারির টিকিট ও ১০ ডলার দিয়ে আরো একটি স্ক্র্যাচ–অফ লটারির টিকিট কিনে ফেলে তিনি। ওই ব্যক্তি আরও জানান, ভেবে ছিলাম, অন্তত ১০ ডলারের ন্যূনতম একটি পুরস্কার পাব। তাতে লটারি কেনার অর্থ উঠে আসবে। কিন্তু ড্রয়ের পর দেখি, এক লাখ ডলারের পুরস্কার জিতে গেছি। একদিকে যেমন অবাক হয়েছি, আর খুব খুশি হয়েছি।

ওই দম্পতির কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, পরিবার নিয়ে কোথাও ছুটি কাটানোর ইচ্ছে আছে। সেই কাজে এই অর্থের বেশিরভাগ ব্যয় হতে পারে। পরিবারের মাথার ওপর কিছু ঋণ আছে, তাই সেগুলো মিটিয়ে বাড়ি মেরামত করব, আর নতুন টিভি কিনব।
সূত্র : পুবের কলম



 

Show all comments
  • NANI GOPAL ADHIKARI ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ১:১৭ পিএম says : 0
    তাং ১০-১০-২০২১ বরাবর, গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান কার্যলয় মতিঝিল ঢাকা -১০০০. মাধ্যম জেনেরাল ম্যানেজার বাঙ্কিংপ্রবিধি ও নীতি বিভাগ বিষয়ঃ দুই ডজন বিছানার চাঁদর উপহার না দেওয়াই জোর পূর্বক চাকুরি হতে অব্যহতি । জনাব, সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের একজন স্থায়ী চাকুরীজীবী ছিলাম। আমাকে ২০১৫ সাল থেকে কাকরাইল শাখার সিনিয়র রিলেশনশিপ ম্যানেজার হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল , আমি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের উন্নয়নের জন্যে আন্তরিকতা ও স্বচ্ছতার সাথে কাজ করছিলাম। গত ০৫/০২/২০১৮ ইং তারিখ সন্ধ্যা ৭ টার দিকে ঢাকার হেড অফিসের বিজনেস প্রধান জনাব সানিয়াত রহমান (বিজনেস হেড-২) id=1180421, আমাকে প্রধান কার্যলয়ে আসার জন্যে জনাব রাশেদুল ইসলামের (ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ) মাধ্যমে অনুরোধ করে, আমি তার কথা অনুযায়ী গুরুত্ব দিয়ে হেড অফিসে আসি। আমাকে হেড অফিসের ৫ম তলাতে একটি কক্ষে নিয়ে বসানো হয় এবং জোর পূর্বক আমাকে চাকুরীর অব্যহতি চিঠিতে স্বাক্ষর করতে বলা হয়, আমি তখন তাদের কে জিজ্ঞাসা করি আমার অপরাধ কি ? কেন আমি অব্যহতি চিঠিতে স্বাক্ষর করবো। তখন তারা বলে আমি তোমাকে ৩০ মিনিট সময় দিলাম এই ৩০ মি এর মধ্যে তুমি যদি অব্যাহতি পত্রে স্বাক্ষর না কর তাহলে তোমাকে বাংলাদেশে বসবাস ও কোন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করতে দিবো না। তখন আমি তাদেরকে আবার আমার অপরাধ এবং আমি তাদের প্রতিষ্ঠানে কোন দুর্নীতি করছি কিনা জানতে চাই ? তারা উত্তরে বলে কোন দুর্নীতি নাই, তবে তোমার পারফর্মেন্স লো হয়ে গেছে। তখন আমি বলি আমাকে ১ মাস সময় দেন , যদি আমি পারফর্মেন্স ১ মাসের মধ্যে উন্নত করতে না পারি তাহলে আমি স্ব- ইচ্ছায় অব্যাহতি স্বাক্ষর করে চলে যাব। উত্তরে তারা আমাকে বলে ১ ঘণ্টা ও সময় দিব না। বেধে দেওয়া সময়ের মধ্যে তোমাকে স্বাক্ষর করতে হবে। তখন আমি তাদের কাছে প্রস্রাব করার কথা বলে ৫ম তাল থেকে সরাসরি ২য় তলায় বিজনেস ক্লায়েন্টস এবং এরিয়া ডিরেক্টর জনাব লুতফুল হাবিব সাহেব এবং প্রোডাক্ট হেড জনাব, মিশেল আবু ইমাম সাহেবদের কাছে আসি, এসে দেখি তারা তাদের সিটে নাই এবং মোবাইলেও যোগাযোগ করে পাই না। তখন জনাব সানিয়াত রহমান, জনাব রাশেদুল ইসলাম এবং এইচ আর এর সহযোগী অফিসার জোর পূর্বক আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে স্বাক্ষর নিয়ে নেন এবং বলে তোমাকে ৭ দিনের ভেতর অন্য প্রতিষ্ঠানে চাকুরির ব্যবস্থা করে দিব। এখানে উল্লেখ যে, আমি ২০০২ সাল থেকে ২০১০ পর্যন্ত অত্র প্রতিষ্ঠানে টিম লিডার হিসাবে কর্তব্যরত ছিলাম এবং বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম পারফর্মেন্স পদক ও গ্রহন করি। পরবরতিতে ২০১০ সালে আইসিবি ইসলামি বাংকে ম্যানেজার হিসাবে কর্তব্যরত ছিলাম। আমি সম্পূর্ণ চাকরির উপর নির্ভরশীল, আমার অন্য কোন আয়ের উৎস নাই। উপরন্ত আমি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড এর স্থায়ী চাকরিজীবী হিসাবে আমার ফ্লাট বন্ধক রেখে লোন গ্রহণ করি ২৫,০০০০০ টাকা। যাহা আমার বেতন থেকে প্রতি মাসে ৩৬,০০০ টাকা করে কর্তন করে নিত। এমতবস্থায় আমি চাকুরি ব্যতীত কীভাবে টাকা পরিশোধ করিব ? যেহেতু আমাকে রুটি- রুজি থেকে হঠাৎ বঞ্চিত করা হয়েছে আমি কীভাবে আমার পরিবার ও স্কুল পডুয়া ছেলে- মেয়ে নিয়ে জীবন ধারন করিব, যাহা আমার জন্যে বেদনাদায়ক, অসহনীয় ও অনিশ্চিন্ত। অতএব, মহোদয় নিকট আমার আকুল আবেদন এই যে, উক্ত সমস্যার সমাধান পূর্বক আমাকে সহযোগিতা করিলে আমি আপনার প্রতি চিরকৃতজ্ঞ থাকিব। আপনার বিশ্বস্ত, ননী গোপাল অধিকারী ... বাসা- ৪৮০৩৫৬৬৯ স্টাফ আইডি – ১২০১৬০৫ SCB
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: যুক্তরাষ্ট্র


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ