মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের চোখরাঙানির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে নতুন স্ট্রেন ওমিক্রন। কেন্দ্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বুলেটিন বলছে ক্রমশই ঊর্ধ্বমুখী ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা। কিন্তু, কী ভাবে বুঝবেন আপনি ওমিক্রন আক্রান্ত কিনা? সহজ উপায় নিয়ে এল টাটা। আর জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের ঝক্কি নয়, বাজারে এবার ওমিক্রন ধরতে আসছে দেশীয় কিট ওমিসিওর।
করোনার রিপোর্ট এখন সহজলভ্য হলেও, ওমিক্রনের ক্ষেত্রে ভরসা সেই জিনোম সিকোয়েন্সিংই। তবে সুখবর শোনাল আইসিএমআর। মঙ্গলবারই অনুমোদন দেওয়া হল টাটা মেডিক্যাল অ্যান্ড ডায়গোনেস্টিকের তৈরি দেশীয় পদ্ধতির ওমিক্রন টেস্ট কিট। ওমিসিওর নামে এই টেস্ট কিটেই এবার সহজেই চেনা যাবে করোনার নতুন স্ট্রেনকে। ওমিক্রনকে শনাক্ত করতে মার্কিন সংস্থা থার্মো ফিশারের টেস্ট কিট ব্যবহার করা হচ্ছে গোটা ভারতে। যার খরচও ছিল ব্যয়বহুল। সেই সমস্যা সমাধানেই এবার সুরাহা করল টাটা। সংস্থার বানানো এই কিট দ্রুত ও কম খরচে ওমিক্রন শনাক্ত করবে।
সাধারণ ভাবে কোভিড ভাইরাসের ক্ষেত্রে যে তিনটি জিন শনাক্ত করা হয়, সেগুলি হল এস জিন, এন জিন ও ই জিন। কিন্তু, ওমিক্রন স্ট্রেনের ক্ষেত্রে এস জিনটিকে চিহ্নিত করতে ব্যর্থ থার্মো ফিশারের টেস্ট কিট। সেদিক দিয়ে এগিয়ে ভারতের তৈরি নতুন কিট। ওমিক্রনের এস জিনকে শনাক্ত করতে পারে টাটার তৈরি ওমিসিওর। ফলে এই কিট বাজারে এলে ওমিক্রনের চিকিৎসা পদ্ধতিতে অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
গত এক সপ্তাহের ট্রেন্ড জারি রেখে আরও ঊর্ধ্বগামী ভারতের কোভিড গ্রাফ। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ওমিক্রনও। ভারতের ২৩টি জেলায় থাবা বসিয়েছে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট। ডিসেম্বরের শেষ থেকে ভারতে আছড়ে পড়ছে কোভিড মহামারীর তৃতীয় ঢেউ। আর সেই সংক্রমণের একটা বড় অংশই ওমিক্রন বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। সূত্র: টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।