মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়স্ক নারী জাপানের ‘কেন তানাকা’। যিনি জাপানের একটি নার্সিং হোমে তার ১১৯তম জন্মদিন পালন করেছেন। তিনি আরও একটি বছর জীবিত থেকে ১২০তম জন্মদিন পালন করতে চান। এর মধ্য দিয়ে নতুন এক রেকর্ড গড়ে যাবেন কেন তানাকা।
এখন পর্যন্ত জানা তথ্য অনুযায়ী ১১৯ বছর বয়সী জাপানের কেন তানাকা পৃথিবীর প্রবীণতম নারী। সোমবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
তানাকার জন্ম ১৯০৩ সালে। জাপানের পাঁচটি রাজকীয় শাসন দেখেছেন প্রবীণ এই নারী। তার পরিবারের সদস্যদের উদ্ধৃত করে কিয়োদো বার্তা সংস্থা বলেছে, তানাকার লক্ষ্য এখন ১২০তম জন্মদিন পালন করা।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২ জানুয়ারি তানাকার নাতির মেয়ে জুনকো তানাকা টুইটার পোস্টে তার প্রমাতামহীর ১১৯ বছরে পা রাখার সংবাদ জানান। সেই হিসেবে ‘কেন তানাকা’ পৃথিবীর প্রবীণতম জীবিত নারী।
জুনকো তানাকা টুইটারে লেখেন, ‘বিশাল প্রাপ্তি। কেন তানাকা ১১৯ বছরে পৌঁছেছেন। আশা করি, তিনি আনন্দের সঙ্গে জীবন কাটাবেন।’
জুনকো তানাকার বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কোকা-কোলা কোম্পানি কেন তানাকার জন্য উপহার হিসেবে ‘জন্মদিনের বোতল’ পাঠিয়েছে। বোতলের গায়ে তানাকার নাম ও বয়স উল্লেখ করা আছে।
জুনকো টুইটে আরও বলেন, ‘এমন উপহার দেখে মনে হতে পারে তানাকা এখনো কোকা-কোলা পান করেন।’
তানাকা ১৯২২ সালে ১৯ বছর বয়সে হাইদিও তানাকাকে বিয়ে করেন। তিনি চার সন্তানের জন্ম দেন এবং পঞ্চম একটি সন্তান দত্তক নেন। তার স্বামী ছিলেন একজন চালের দোকানদার। তানাকা সেই দোকানে কাজ করেছিলেন ১০৩ বছর বয়স পর্যন্ত।
তিনি জাপানের ফুকুওকা এলাকায় বসবাস করেন। ২০১৯ সালে তাকে সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ হিসাবে স্বীকৃতি দেয় গিনেস বুক অব রেকর্ডস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।