মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আজকাল পত্রিকার পাতা খুললেই পরকীয়া সংক্রান্ত নানা তথ্য আমাদের সামনে আসে। এটি এখন অতিপরিচিত একটি শব্দ। সঙ্গী থাকার পরেও অন্য কারও প্রেমে পড়া অবশ্যই ভালো কিছু নয়। সমাজে এটিকে অন্যায় হিসেবে দেখা হয়। তারপরও অনেকেই আছেন যাদের জীবনসঙ্গী থাকার পরও অন্য নারী-পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। মানুষের জীবিকার সঙ্গে সেই অর্থে কোনো প্রত্যক্ষ সম্পর্ক না থাকলেও পরকীয়া নিয়ে সম্প্রতি সমীক্ষা করেছে জনপ্রিয় একটি অনলাইন ডেটিং মাধ্যম।
ওই সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঠিক কোন কোন পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষ পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন সবচেয়ে বেশি। এতে অবাক করা কিছু তথ্য সামনে এসেছে। সমীক্ষা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১২টি পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের মধ্যে পরকীয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি।
কোন কোন পেশার মানুষরা সবচেয়ে বেশি পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ছেন? এ ব্যাপারে শীর্ষে রয়েছেন চিকিৎসক ও নার্সরা। সমীক্ষা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ডাক্তার ও নার্স একসঙ্গে অনেকক্ষণ কাজ করেন। বহু সময়ই নানা মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় তাদের। সেই কারণে নার্স ও চিকিৎসকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরকীয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়।
দ্বিতীয় যে পেশার মানুষ সর্বাধিক পরকীয়ায় আগ্রহ দেখিয়েছেন সেটি হল শিক্ষাক্ষেত্র। পরকীয়ায় লিপ্ত নারীদের ১২ শতাংশ ও পুরুষদের ৪ শতাংশই অধ্যাপক, প্রভাষক কিংবা শিক্ষক বলে মত সমীক্ষকদের। এ ক্ষেত্রে দেখা গেছে, একসঙ্গে বেশিক্ষণ অফিসে থাকা ও মানসিক চাপই এই ধরনের প্রেমে এগিয়ে দেয় মানুষকে। শুধু তাই নয়, চোখের ওপর স্কুল বা কলেজে পড়ুয়াদের প্রেম দেখার ফলেও অনেকে নাকি প্রেমে পড়েন নতুন করে।
উদ্যোক্তা ও অর্থনীতিবিদরা রয়েছেন তালিকার তৃতীয় স্থানে। পরকীয়ায় আগ্রহী ৯ শতাংশ নারী ও ৮ শতাংশ পুরুষ এ ধরনের পেশায় যুক্ত ছিলেন বলে দেখা গেছে সমীক্ষায়।
এরপর তালিকায় যথাক্রমে রয়েছেন খুচরা বিক্রেতা, সমাজকর্মী, যোগাযোগমাধ্যমের কর্মী, তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের কর্মী, উকিল, বিনোদন জগতের মানুষ, কৃষিকাজ ও রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন যারা। পুরুষের মধ্যে সর্বাধিক ২৯ শতাংশই কোনো না কোনোভাবে ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছেন সমীক্ষকরা।
তবে বলা বাহুল্য, এই ধরনের সমীক্ষাকে কখনোই সামাজিক সত্যের সামগ্রিক প্রতিফলন বলে ধরা যায় না। কাজেই এই ধরনের সমীক্ষা হালকাভাবে নেওয়াই যুক্তিযুক্ত। সূত্র : দ্য ইকনোমিক টাইমস, সংবাদ প্রতিদিন
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।