মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিশ্বে প্রথমবারের মতো এমন বাহন তৈরি করে বিশ্বব্যাপী সাড়া ফেলেছে জাপান। উদ্ভাবকরা এর নাম দিয়েছে 'ডুয়েল মোড ভেহিকল'। এটি সমানভাবে সড়ক এবং রেললাইনে চলতে পারে। শনিবার জাপানের তোকুশিমা প্রিফেকচারের কাইয়ো শহরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এর বাণিজ্যিক যাত্রাও শুরু হয়েছে।
ডুয়েল মোড ভেহিকেল বা ডিএমভি নামের এই গাড়িটি রেল লাইনে চলতে পারবে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিতে। আর সড়কে উঠলে এর গতি হবে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার। এটি সর্বোচ্চ ২১ জন যাত্রী বহন করতে পারবে। খবর রয়টার্সের।
সড়ক থেকে রেললাইনে চলাচলের উপযোগী হতে গাড়িটির সময় লাগে মাত্র ১৫ সেকেন্ড। সুইচের মাধ্যমে পরিবর্তন হবে ইস্পাতের চাকায়। যখন বাসটি রাস্তা থেকে রেল লাইনে যায় তখন সামনে টায়ারের চাকা গুলো ভেতরে চলে যায় আর রেলের চাকা বেরিয়ে আসে। তখন স্বাভাবিক ভাবেই চলাচল করতে পারে বাসটি।
জাপানের আশা কোস্ট রেল কোম্পানির সিইও শিগেকি মিউরা বলেন, 'এই বাহন বিশেষ করে গ্রামীণ জনপদের জন্য খুবই কার্যকর হবে। আশা করছি আগামী দিনের জন্য এটি হবে সবচেয়ে সেরা গণপরিবহন।'
ডিজেল চালিত এই বাস প্রাথমিকভাবে চলবে তোকুশিমা থেকে কোচি শহর পর্যন্ত দেড়শ কিলোমিটার পথে। জাপানের প্রত্যাশা, স্থানীয় অর্থনীতির পাশাপাশি দেশের পর্যটন খাতকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে আধুনিক এই পরিবহন ব্যবস্থা।
এটি বাস, এটি ট্রেনও! মূলত এটি একটি ডিএমভি (ডুয়েল মোড ভেহিকেল) । বিশ্বের প্রথম দ্বৈত-মোড এই গাড়ি সড়ক ও রেলপথে সমানভাবে চলবে। আজ শনিবার জাপানের তোকুশিমা প্রিফেকচারের কাইয়ো শহরে এর যাত্রা শুরু হয়েছে।
ডিএমভি দেখতে একটি মিনিবাসের মতো। গাড়িটি রাস্তায় সাধারণ রাবারের টায়ারে চলে। কিন্তু যখন এটি রেললাইনে পৌঁছায়, তখন ইস্পাতের চাকা গাড়ির নিচের অংশ থেকে রেল ট্র্যাকের ওপর নেমে আসে। তখন কার্যকরভাবে এটিকে একটি ট্রেনের ক্যারেজে পরিণত করে। আর ট্রেনের চাকাগুলো সামনের টায়ারগুলোকে রেলট্র্যাক থেকে তুলে দেয়।
ডিএমভিগুলো পরিচালনাকারী আশা কোস্ট রেলওয়ে কোম্পানির সিইও শিগেকি মিউরা বলেছেন, যানবাহনগুলো কাইয়োর মতো ছোট শহরগুলো তথা এই বাহন বিশেষ করে গ্রামীণ জনপদের জন্য খুবই কার্যকর হবে। আশা করছি, আগামী দিনের জন্য এটি হবে সবচেয়ে সেরা গণপরিবহন।
দেশটির উদ্ভাবকরা বলেছেন, ডিএমভি নামের এই গাড়িটি রেললাইনে চলতে পারবে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিতে। আর সড়কে উঠলে এর গতি হবে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার। সড়ক থেকে রেললাইনে চলাচলের উপযোগী হতে গাড়িটির সময় লাগে মাত্র ১৫ সেকেন্ড। সুইচের মাধ্যমে পরিবর্তন হবে ইস্পাতের চাকায়। ছোট আকারের বিশেষ এই বাহনে চড়তে পারবে চালকসহ মাত্র ২৩ আরোহী।
ডিজেলচালিত এই বাস প্রাথমিকভাবে চলবে টোকুশিমা থেকে কোচি শহর পর্যন্ত দেড়শ কিলোমিটার পথে। এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল ২০০২ সালে। সূত্র : রয়টার্স
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।