২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
সবাইকে সুস্থ থাকার জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। শীতে সারাদিন চাঙ্গা ও সতেজ থাকতে চান? এমন অনেক খাবার আছে যেগুলো এই ঋতুতে পাওয়া যায় এবং খেতেও বেশ মজাদার। পাশাপাশি ঠান্ডাও প্রতিরোধ করে। শরীর উষ্ণ রাখার প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানও পাওয়া যায় এসব খাবারে।
শীতে সুস্থ-সবল থাকার জন্য সেরা কিছু খাবারের কথা স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
মিষ্টি আলু: ক্যালোরি ও পুষ্টির সহজলভ্য উৎস হিসেবে শীতকালে মিষ্টি আলু খেতে হবে। উচ্চমাত্রায় সুগারের পাশাপাশি এতে প্রচুর আঁশ, ভিটামিন ‘এ’ এবং পটাসিয়াম রয়েছে। মিষ্টি আলু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও প্রদাহ কমাতে বেশ কার্যকরী।
শালগম: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে শালগম ও এর পাতায় যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। শালগমে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন ‘কে’ রয়েছে এবং পাতায় ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়। শালগম ও এর পাতা কার্ডিওভাসকুলারের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। হাড় মজবুত করে ও হজমক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়।
খেজুর: চর্বির মাত্রা কম থাকায় খেজুর ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যারা জিমে যান তারা পুষ্টি উপাদানে ভরপুর খেজুর খেতে পারেন। এছাড়া নিয়মিত গ্রহণ শরীর উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।
কাজু বাদাম ও আখরোট: শীতে স্নায়ুতন্ত্র সচল রাখতে নিয়মিত কাজু বাদাম ও আখরোট খেতে পারেন। ইনসুলিন উৎপাদান ঠিক রাখতে, সুস্থ হার্ট ও দেহের উন্নতি ঘটায়।
বাজরা ও ভুট্টা: এতে প্রচুর চর্বি, প্রোটিন ও আঁশ পাওয়া যায়। বাজরায় থাকা আয়রন রক্তস্বল্পতা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভুট্টা শরীরের হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।