পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গতকাল শনিবার আওয়ামী লীগের বিজয় শোভাযাত্রায় নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছিল। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। তারা লাল সবুজের সাজে অংশ নিয়েছেন অনেকেই। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটের সামনে দুটি ট্রাকে বানানো হয় মঞ্চ। বিজয় শোভাযাত্রা শুরুর আগে সমাবেশে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় নেতারা বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হয় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়বো, নয় মরবো-এই হোক শপথ। এ সময় সমস্ত অপশক্তি, অগণতান্ত্রিক চক্রান্ত ও সাম্প্রদায়িক শক্তির ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার দৃঢ় শপথ নেন তারা।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আনুষ্ঠানিক পরাজয় বরণ করে। বিজয়ের পঞ্চাশ বছর পরে সোহরাওয়ার্দীর পাদদেশে দীপ্ত শপথ নেয় হাজার হাজার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী। শপথ গ্রহণ শেষে তারা ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরের বাড়িতে বিজয় শোভাযাত্রা নিয়ে যায়।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সামনে বিজয় শোভাযাত্রার আগে সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমরা এগিয়ে যাব। সমস্ত অপশক্তি, অগণতান্ত্রিক চক্রান্ত, সা¤প্রদায়িক ষড়যন্ত্র রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাব-এই হোক আমাদের শপথ। আওয়ামী লীগ সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, আজকের বিজয় সমাবেশ থেকে সবাইকে শপথ নিতে হবে—শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা আমরা গড়বো।
সভাপতিমন্ডলীর অপর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বপ্নেরক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে যেতে পারেননি। তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের এই ধারাকে অব্যাহত রাখতে আজকে শপথ নিতে হবে সোনার বাংলা গড়ে তোলার। তিনি বলেন, পৃথিবীর কোনও অপশক্তি নাই আরেকটি ’৭৫ ঘটাতে পারে।
আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবউল আলম হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ষড়যন্ত্র ছিন্ন করে এগিয়ে যাওয়ার অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখবো-এই হোক আজকের শপথ। অপর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়ন করে যেতে পারেননি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্বপ্ন বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, শপথ নিতে হবে সমস্ত ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলবো। সকল অপশক্তির চূড়ান্ত পরাজয় ঘটাবো।
আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সেনার বাংলা গড়ে তুলতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা মরবো-এই শপথ নিতে হবে।
আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, বঙ্গবন্ধু ঘোষিত মুক্তির সংগ্রামকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাবো, শেখ হাসিনার নেতৃত্ব-এই হোক আজকের শপথ।
শোভাযাত্রাপূর্ব সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, আহমেদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ। সমাবেশ শেষে বেলা সাড়ে ৩টায় শোভাযাত্রাটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেইট থেকে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধুর বাড়ির দিকে যাত্রা করে। কেন্দ্রীয় নেতারা এতে নেতৃত্ব দেন।
এর আগে দুপুর ১২টা থেকে ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নানা সাজে গায়ে ও মাথায় জাতীয় পতাকা জড়িয়ে মিছিল করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসেন। বাদক দল, ঘোড়ার গাড়ি, পিকআপ ভ্যানে নানা সাজ ধারণ করে শোভাযাত্রায় যোগ দেন সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা। শোভাযাত্রায় বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। জয় বাংলা স্লোগানে মুখর ছিল শোভাযাত্রা।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়। অতপর শাহবাগ, এলিফ্যান্ট রোড এবং মিরপুর রোড হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি-বিজড়িত বাসভবন ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক ‘বঙ্গবন্ধু ভবন’ প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে নগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে গতকাল শনিবার পুরাতন রেলস্টেশন থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শেষ হয়।
এর আগে সমাবেশে মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, নজীরবিহীন ত্যাগের বিনিময়ে মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত বিজয় ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, আমাদের হারানোর কিছুই নেই, আছে জয় করার মত সমস্ত বিশ্ব। বিস্ময়কর উন্নতিতে বাংলাদেশ যখন সারা বিশ্বে প্রশংসিত তখন একটি চক্র ঈর্ষান্বিত হয়ে নানা ধরণের ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে। তারা কখনো সফল হবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নগর সহ-সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল,¡ আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, উপদেষ্টা শফর আলী, শেখ মো. ইসহাক, কোষাধ্যক্ষ আবদুচ ছালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য শফিকুল ইসলাম ফারুক, এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী প্রমুখ।
যশোর ব্যুরো জানায়, যশোরে বিজয় শোভাযাত্রা করছে আওয়ামী লীগ। বিকাল সাড়ে ৩ টায় যশোর জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে এই বিজয় শোভাযাত্রা বের হয়। বিজয় শোভাযাত্রায় জেলা আওয়ামী লীগসহ তাদের সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ নানা রঙের ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। শোভাযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের বকুলতলাস্থ বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়।
বিজয় মিছিলে অংশ নেয়, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী আব্দুল কাদের, দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট মজিবুদ্দৌলা সরদার কনক, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক খলিলুর রহমান, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক জিয়াউর হাসান হ্যাপী, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আফজাল হোসেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ, সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহমুদ হাসান বিপু, জেলা আওয়ামী লীগনেতা রেজাউল ইসলাম, মশিয়ার রহমান সাগর, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সসম্পাদক জ্যোস্না আরা মিলি, জেলা শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান মাহমুদ বিপুল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুবলীগনেতা শফিকুল ইসলাম জুয়েল, জেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক শেখ জাহিদ হাসান মিলন, সদর উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক অশোক বোস, যশোর পৌর সভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলমগীর কবির সুমন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রওশন ইকবাল শাহী, সাবেক পাঠ্যচক্র বিষয়ক সম্পাদক মেহেদী হাসান রনি, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াসসহ জেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতি লীগ, কৃষক লীগ থেকে শুরু করে দলের সকল অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের পৌর, ওয়ার্ড ও ইউনিটের নেতাকর্মীরা যোগ দেন।
কক্সবাজার ব্যুরো জানায়, কক্সবাজারে জেলা আওয়ামী লীগ বিজয় শোভাযাত্রা করেছে। গতকাল শনিবার বিকেলে শহরের পাবলিক লাইব্রেরীর শহীদ দৌলত ময়দান থেকে জেলা আওয়ামী লীগের (ভারপ্রাপ্ত) সভাপতি অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য এই শোভাযাত্রা বের করা হয়। প্রধান সড়কসহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঘুরে শোভাযাত্রাটি আবারও শহীদ দৌলত ময়দানে এসে শেষ হয়। এর আগে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান।
জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক কাউন্সিলর এম.এ মনজুরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক এমপি অধ্যাপিকা এথিন রাখাইন, এডভোকেট বদিউল আলম সিকদার, রেজাউল করিম, মাহবুবুল হক মুকুল, এড. রনজিত দাশ, এস,এম কামাল, ইঞ্জিনিয়ার বদিউল আলম, কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন কবিরসহ অন্যান্যরা।
স্টাফ রিপোর্টার, গাইবান্ধা থেকে জানান, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জেলা শহরে একটি বর্ণাঢ্য বিজয় রালী বের করা হয়। র্যালীটি জেলা আওয়ামী লীগ অফিস থেকে বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে দলীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ শামস-উল-আলম হীরুর সভাপতিত্বে র্যালী পূর্ব আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক।
বাগেরহাট জেলা সংবাদদাতা জানান, বাগেরহাটে আওয়ামী লীগের বিজয় শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে থেকে বিজয় শোভাযাত্রা শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রা শুরুর পূর্বে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহ ই আলম বাচ্চু, সহ-সভিপতি অ্যাডভোকেট ফরিদ উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা ভ‚ইয়া হেমায়েত উদ্দীন, যুগ্ম- সাধারন সম্পাদক খান হাবিবুর রহমান, সরদার ফখরুল আলম সাহেব, সাংগঠনিক সম্পাদক নকীব নজিবুল হক নজু, অর্থ সম্পাদক তালুকদার আব্দুল বাকী প্রমুখ।
বড়াইগ্রাম (নাটোর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা ও বনপাড়া পৌর আওয়ামীলীগের উদ্যোগে বিজয় শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বনপাড়া পৌর গেটে শোভাযাত্রা পরবর্তী পথসভায় বনপাড়া পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি কেএম জাকির হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মিয়াজী, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বাবলুসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।