Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আওয়ামী লীগ বিএনপি পুলিশ ত্রিমুখী সংঘর্ষ

বিএনপির ইউনিয়ন পদযাত্রা ও আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ পুলিশসহ আহত ৬৪, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:০০ এএম

বিদ্যুৎ, গ্যাস, নিত্যপণ্য, কৃষি উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি, খালেদা জিয়া ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলার ইউনিয়নে পদযাত্রা করেছে বিএনপি। অপরদিকে শান্তি সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ। এ শান্তি সমাবেশ ও পদযাত্রায় কয়েকটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া বিএনপির সাথে পুলিশের সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। এসব সংঘর্ষে পুলিশসহ উভয়পক্ষের অন্তত ৫২ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শতাধিক রাউন্ড শর্টগানের গুলি ও ৪ রাউন্ড টিয়ারসেল নিক্ষেপ করেছে। আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত : জামালপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, বিএনপির পদযাত্রা ও আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশের সময় জামালপুরের কয়েকটি স্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ৩৪ রাউন্ড শর্টগানের গুলি ও ৪ রাউন্ড টিয়ারসেল নিক্ষেপ করেছে। সদর উপজেলার তিতপল্লা, ঘোড়াধাপ, দিগপাইত ও বাঁশচড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে তিতপল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দৌলতুজ্জামান, যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম, বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদীন, শাহীনসহ উভয়পক্ষের ৩০ জন আহত হয়েছে। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. ওয়ারেছ আলী মামুন অভিযোগ করে বলেন, পদযাত্রা কর্মসূচিতে যাবার সময় বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। এতে বিএনপির অন্তত ৪০ জন আহত এবং একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ তিতপল্ল্যা ইউনিয়ন বিএনপিসাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজগরসহ মোট ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে। এ প্রসঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ বলেন, তাদের রাজনীতিতো মিথ্যাচারের উপর। আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ ছিলো, শান্তি সমাবেশ চলছে। তারা পদযাত্রা নিয়ে এসে আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলা চালিয়েছে। জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী শাহনেওয়াজ জানান, আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বিএনপি হামলা করে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে পুলিশের উপরও হামলা চালায়।

কমলনগর (ল²ীপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, ল²ীপুরের কমলনগরে বিএনপির পদযাত্রা ও আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশকে কেন্দ্র করে উভয় দলের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতাসহ আওয়ামী লীগের ১০ জন এবং বিএনপির ৫ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করছেন। গতকাল শনিবার বিকালে কমলনগর উপজেলার ফজুমিয়ারহাট বাজারে এ ঘটনা ঘটে। চর কাদিরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল ইসলাম সাগর বলেন, বিএনপি মিছিল থেকে অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। হামলায় চর কাদিরা ইউনিয়ন যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সোহেল বাঙ্গালী, যুবলীগের সদস্য মহিব উল্লাহ শিপন, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রাকিব পÐিতসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত তিনজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

কমলনগর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব নুরুল হুদা চৌধুরী বলেন, বিএনপির শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা মিছিলে আওয়ামী লীগ হামলা চালায়। হামলায় মফিজ উল্লাহ শিপন, আবদুল মান্নান, আকরাম হোসেন শাহেদ, আজাদ ও ফারুকসহ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়। আহতদের স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ ও বিএনপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, আড়াইহাজারে বিএনপি ও পুলিশ সদস্যদের মাঝে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। শনিবার দুপুরে উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাচরুখী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশসহ ৮/১০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মাসুম শিকারী জানান, পাঁচরুখীতে বিএনপির পূর্বঘোষিত কর্মসূচী পদযাত্রা চলাকালে পুলিশ আমাদের উপর হামলা চালায়। এতে আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়। তিনি আরো জানান, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ গুলি ছুড়লে আমাদের ছাত্রদল নেতা নাহিদের শরীরে গুলি লাগে। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তাৎক্ষনিক ভাবে বাকীদের পরিচয় জানা যায়নি। আড়াইহাজার থানার ওসি আজিজুল হক হাওলাদার জানান, বিএনপির নেতাকর্মীরা পাঁচরুখী মহাসড়কে অবস্থান করলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আমরা তাদেরকে সরে যেতে বললেও তারা রাস্তা ছাড়েনি। একপর্যায়ে আমরা তাদের রাস্তা থেকে তুলে দেই। এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশের উপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তিনি আরো জানান, ঘটনার সময় পুলিশ ৪০ রাউন্ড গুলি ও ৩টি টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেন। আমাদের ৩ পুলিশ সদস্য আহত হন।

সিংড়া (নাটোর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, নাটোরের সিংড়ায় বিএনপির ইউনিয়ন পদযাত্রা কর্মসূচিতে গতকাল আ.লীগ-যুবলীগসহ সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীদের অতর্কিত হামলায় বিএনপির ৭ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব দাউদার মাহমুদ। তবে হামলার দায় অস্বীকার করেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। জানা যায়, গতকাল কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচি শুরু হয়। কর্মসূচি চলাকালের এক পর্যায়ে রামানন্দ খাজুরা ইউনিয়নের কৈগ্রাম বাজারে লাঠিসোটা নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় আ.লীগ-যুবলীগসহ সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এতে রামানন্দ খাজুরা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব চয়েন উদ্দিন ও যুগ্ম আহŸায়ক আরিফুল ইসলাম, চৌগ্রাম ইউনিয়নের রাকিব হোসেন, ইটালী ইউনিয়নের হুজুর আলী, বেলাল হোসেন, বাচ্চু আহমেদ, ইউসুফসহ ৭জন বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে সিংড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়। সিংড়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব দাউদার মাহমুদ বলেন, রামানন্দ খাজুরা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব চয়েন উদ্দিন ও যুগ্ম আহŸায়ক আরিফুল ইসলামকে লাঠিসোটা দিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে রামানন্দ খাজুরা ইউনিয়ন আ. লীগের সহ-সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেনের নেতৃত্বে স্থানীয় আ.লীগ নেতাকর্মীরা। এছাড়া ইটালীসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ থেকে বিএনপির পদযাত্রায় হামলা চালানো হয়েছে। এতে কমপক্ষে ৭ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে রামানন্দ খাজুরা ইউনিয়ন আ.লীগের সহ-সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন বিএনপি নেতাকর্মীদৈর ওপর হামলার দায় অস্বীকার করে ইনকিলাবকে বলেন, আমরা শান্তি সমাবেশ করেছি, বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর কোনো হামলা করিনি। তারা এমনিতেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সিংড়া থানায় ওসির দায়িত্বে থাকা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি।

পাথরঘাটা (বরগুনা) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, বরগুনার পাথরঘাটায় কেন্দ্র ঘোষিত বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা করেছে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতারা। এতে বিএনপির ১২ নেতাকর্মী আহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পাথরঘাটা উপজেলা বিএনপির আহŸায়ক চৌধুরী মোহাম্মদ ফারুক। গতকাল সকাল ১০টা থেকে এগারোটা পর্যন্ত বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে ভিতরে ও বাহিরে এ ঘটনা ঘটে। এতে পাথরঘাটা পাথরঘাটা পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহŸায়ক এরফান আহমেদ সোয়েন, পৌর যুগ্ম আহŸায়ক মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ, পৌর যুবদলের জয়েন্ট সেক্রেটারী আবদুল হাদিদ, পৌর ছাত্রদলের আহŸায়ক রাহাজুল ইসলাম, পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব খাইরুল ইসলাম শরীফ, হাফেজ আলমগীর হোসেন, মিজানুর রহমান, দুলাল আহমদ, মোহাম্মদ সেন্টু হাওলাদার, সাইদ বেলাল আহত হয়েছে। এদের মধ্যে পৌর যুগ্ম আহŸায়ক মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক রুবাইয়্যাত আলী জানান, হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মাসুম বিল্লাহ মাথায় অনেক আঘাত লেগেছে। যেকারনে সিটিস্ক্যান ছাড়া কিছু বলা সম্ভব না। তাই তার পরিবারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে নেয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছি। পাথরঘাটা উপজেলা বিএনপির আহŸায়ক চৌধুরী মোহাম্মদ ফারুক জানান, কেন্দ্র ঘোষিত দেশব্যাপী শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির ঘোষণা অনুযায়ী পাথরঘাটার প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় কর্মসূচি নেয়া হয়। এতে অংশ নিতে আসা বিএনপির নেতাকর্মীদের বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের ভিতরে ঢুকে মারধর করে অফিস ভাঙচুর করেছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগের ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। এছাড়াও উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে বাধা দিয়াছে পদযাত্রা কর্মসূচিতে।এ বিষয়ে পাথরঘাটা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আহমদ সুজন জানান, আমরা আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলীয় কার্যালয়ে শান্তি সমাবেশ করি। এসময় জানতে পারি বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করা হয়েছে। এর কারণ জানতে আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। এ বিষয়ে পাথরঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ আলম হাওলাদার জানান আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সাথে বিএনপিদের হাতাহাতির সংবাদ পেয়েছি। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।



 

Show all comments
  • মেসস ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৪:২৯ এএম says : 0
    বড় দুই রাজনৈতিক দল এক সাথে পোগ্রাম দিলে সংঘাত তো হবেই। এজন্য একসাথে দলীয় পোগ্রাম থেকে বিরত থাকা দরকার দুই দলেরই
    Total Reply(0) Reply
  • মেনন ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৪:৩২ এএম says : 0
    সংঘাত পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে সরকারের পুরো হাত। কারণ বিরোধী দল যেদিনই কোনো এজেন্টা দেই। সাথে সাথে তারা এজেন্টা দেই। এর দায় সরকারকেই নিতে হবে। সুতরাং এখনই সময় আছে সরকারকে এক সাথে দলীয় এজেন্টা না দেওয়ার অনুরোধ রইল। তবে দিলে পরিস্থিতি আরো সংঘাতময় হবে
    Total Reply(0) Reply
  • আমি ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৪:৩৪ এএম says : 0
    দলীয় পোগ্রাম এক সাথে না দেওয়ার জন্য সব রাজনৈতিক দলের প্রতি অনুরোধ রইল। কারণ এ দেশটা সবার। দেশের প্রতি সবাই আপনার মমত্ববোধ দেখান দয়া করে
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ