Inqilab Logo

রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বাংলাদেশ আইএমও কাউন্সিল নির্বাচনে হেরে গেছে

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১১ ডিসেম্বর, ২০২১, ১০:১১ এএম

১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ আইএমও’র সদস্যপদ লাভ করে এবং ১৯৮১ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে ‘সি’ ক্যাটাগরি এবং ২০০২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ‘বি’ ক্যাটাগরিতে আইএমও’র কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।আইএমওতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্বপালন করেন লন্ডনস্থ বাংলাদেশের হাই কমিশনার সাঈদা মুনা তাসনীম। দীর্ঘদিন বিরতির পর এবার আইএমও কাউন্সিলে বাংলাদেশ প্রার্থী হয়েছিল।

আশা ছিল ওই নির্বাচনে জয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সামুদ্রিক নিরাপত্তা, পরিবেশগত সুরক্ষা এবং শিপিং সেক্টরে দক্ষতা নিশ্চিতের পাশাপাশি সংস্থাটির নেতৃত্বের ভুমিকায় যাওয়া সম্ভব হবে। যেমনটা ধারণা দিয়েছিলেন প্রতিমন্ত্রী মিস্টার চৌধুরী। কিন্তু না, তা হয়নি। ঢাকাকে আইএমও'র নেতৃত্বের আসন পেতে পরবর্তী নির্বাচন এবং সুবিধাজনক সময়ের অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক নৌ সংস্থা-আইএমও কাউন্সিলের নির্বাচনে দুর্ভাগ্যজনকভাবে হেরে গেছে বাংলাদেশ। শুক্রবার লন্ডনে আইএমওর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলো। ওই নির্বাচনে ভোট প্রার্থনা এবং অন্যান্য বিষয় তদারকি করতে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, নৌ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীসহ সরকারের একটি ডেলিগেশন ক'দিন ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। লন্ডনে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আইএমও-এর নির্বাচনী ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) মধ্যে বাংলাদেশ এ বছর একমাত্র প্রার্থী দেশ। বাংলাদেশ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হলে এলডিসি, ছোট দ্বীপভিত্তিক উন্নয়নশীল দেশ, ল্যান্ডলকড উন্নয়নশীল দেশগুলোর স্বার্থ প্রসারিত করবে।

আন্তর্জাতিক নৌ সংস্থা-আইএমও কাউন্সিলের নির্বাচনে দুর্ভাগ্যজনকভাবে হেরে গেছে বাংলাদেশ। শুক্রবার লন্ডনে আইএমওর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলো। ওই নির্বাচনে ভোট প্রার্থনা এবং অন্যান্য বিষয় তদারকি করতে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, নৌ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীসহ সরকারের একটি ডেলিগেশন ক'দিন ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। লন্ডনে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আইএমও-এর নির্বাচনী ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) মধ্যে বাংলাদেশ এ বছর একমাত্র প্রার্থী দেশ। বাংলাদেশ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হলে এলডিসি, ছোট দ্বীপভিত্তিক উন্নয়নশীল দেশ, ল্যান্ডলকড উন্নয়নশীল দেশগুলোর স্বার্থ প্রসারিত করবে।

কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনে বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল, কিন্তু শেষ সময়ের কূটচালে সব তছনছ হয়ে গেছে। এ নির্বাচনে হারের পেছনেও আঞ্চলিক রাজনীতি রয়েছে বলে মনে করছেন ঢাকার পেশাদার কূটনীতিক। সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য মতে, নির্বাচনে সি ক্যাটাগরিতে ইন্দোনেশিয়া, জ্যামাইকা, কেনিয়া, মালয়েশিয়া, মাল্টা, মেক্সিকো, মরক্কো, ফিলিপাইন, কাতার, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, তুরস্ক এবং ভানুয়াতু জয় পেয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বাংলাদেশ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ