পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের (একাংশ) আমির মাওলানা জাফরুল্লাহ খান বলেছেন, সুশাসনের অভাবে দেশ ও জাতি আজ গভীর অরাজকতার মধ্যে নিপতিত। আল্লাহার রহমত ছাড়া মুক্তির কোনো উপায় নেই। রহমত পেতে আল্লাহার হুকুম ও রাসূল (সা.) এর তরিকার রাজনীতি ধরতে হবে। নবীজি বলেগেছেন দেশে আল্লাহর আইন না থাকলে জাতির মধ্যে আত্মকলোহলের সৃষ্টি হয়। খেলাফত শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ নিহিত। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের ৪০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন উপলক্ষে গতকাল সোমবার দুপুরে বাংলাদেশে ইসলামী গণ আন্দোলনে হযরত হাফেজ্জী হুজুর (রহ.) এর অবদান শীর্ষক এক আলোচনা সভায় মাওলানা জাফরুল্লাহ খান সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
রাজধানীর নবাবপুর রোডস্থ’ ১৪নং মদনপাল লেনে সংগঠনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, রাখেন সংগঠনের সিনিয়র নায়েবে আমীর হযরত মাওলানা আবু জাফর কাসেমী পীর সাহেব ভোলা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আলহাজ মুহাম্মদ আজম খান, নায়েবে আমীর শায়খুল হাদিস আবুল কাসেম কাশেমী, কেন্দ্রেীয় উপদেষ্টা আলহাজ আব্দুল মালেক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় নেতা মুফতী এনায়েতুল্লাহ আশরাফী, সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট এর মহাসচিব এ্যাডভোকেট খায়রুল আসহান, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা আলহাজ মাওলানা আব্দুল কাদের খাদেমুল ইসলামী, ঢাকা মহা নগরের আমীর আলহাজ মাওলানা মোহাম্মদ হোসাইন আকন্দ, নায়েবে আমীর মাওলানা বজলুর রহমান জিহাদী, আলহাজ হাফেজ ইব্রাহীম ও বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা বিন ইয়ামিন আজমী।
আল্লামা জাফরুল্লা খান বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা মহান বুজুর্গ আমীরে শরীয়ত হযরত মাওলানা মোহাম্মাদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুর (রহ) বলেছিলেন “আমার এই আন্দোলন কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠির বিরুদ্ধে নয়, আমার এই আন্দোলন হচ্ছে হক ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় দেশে ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।